Main Menu

২রা নভেম্বর বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অবঃ) জহিরুল হক খান বীরপ্রতিক এর দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী।

+100%-

major johirব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের প্রয়াত ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী, খেতাব বীরমুক্তিযোদ্ধা মেজর (অবঃ) জহিরুল হক খান বীরপ্রতিক এর দিত্বীয় মৃত্যু বার্ষিকী আজ। ২০১৩ সালের আজকের এই দিনে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যু বরন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপ্রিয় এই রাজনীতিবিদ।

মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী মেজর জহির ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একনিষ্ট একজন সৈনিক। দেশের প্রতি ভালোবাসার টানে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। যুদ্ধেরপর দেশের সার্ভভৌমত্ত রক্ষায় সেনাবাহিনিতে যুক্ত হয়েছেন। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে সেনাবাহিনি থেকে চাকরিচুত্য হওয়ার পর জনতার মানুষ মেজর জহিরুল হক খান জনতার সেবায় করার জন্য জনতার সংগঠন আওয়ামীলীগে যুক্ত হয়েছিলেন।

আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ মেজর জহিরুল হক খান আজীবন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে কাজ করে গেছেন। ক্ষুদা-দারিদ্র-মুক্ত গনতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশ গঠনে তিনি ছিলেন নিবেদিত প্রান, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে তিনি ছিলেন বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর। মেজর জহিরুল হক খান বীরপ্রতিক ছিলেন আওয়ামীলীগ রাজনীতির একজন একনিষ্ঠ কর্মী তাঁর মৃত্যুতে জেলা আওয়ামীলীগ হারিয়েছে একজন প্ররিশ্রমী রাজনৈতিক কর্মী ও ত্যাগী জননেতা কে।

মেজর জহিরুল হক খান বীরপ্রতীক ছিলেন, একজন সদালাপী, সদাহাস্য, অপরিমেয় ধর্য্য ও একজন জনহিতৈসি প্রকৃতির মানুষ। ছোট-বড় সকলের সাথে তার সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মত। নানা কাজে সবাইকে সহযোগিতা করেছেন ভাইয়ের মত। পরামর্শ দিয়েছেন অভিভাবকের মত। তাঁর মৃত্যুতে জেলাবাসী হারিয়েছে নানা বিপদে আপদে পাশে থাকা একজন অকৃতিম বন্ধুকে। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশ হারিয়েছে একজন শ্রেষ্টসন্তান কে। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা অপূরনীয়। এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন মেজর জহিরুল হক খান বীরপ্রতীক এর দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে মরহুমের কবর জিয়ারত, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং স্মরণ সভার আয়োজন করবে। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।প্রেস রিলিজ






Shares