Main Menu

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৬১ কিলোমিটার পাইপ লাইন নির্মানে ব্যয় হচ্ছে ৭২৩ কোটি টাকা

+100%-

আল মামুন আশুগঞ্জ ॥গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেডের অধীনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ-বাখরাবাদ  দ্বিতীয় গ্যাস পাইপ লাইনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে  এই পাইপ লাইন নির্মাণ কাজের উদ্ভোধন করেন গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানীর জিটিসিএল‘র মহাব্যবস্থাপক ( ট্রান্সমিশন-ইষ্ট) নিজামুল হাসান শরিফ।
এই উপলক্ষে আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা বাঘমারা এলাকায় এক আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়।এতে গ্যাস ট্রান্সমিশনে কোম্পানীর মহাব্যবস্থাপক (কমপ্রেসার) আনোয়ার হোসেন, মহাব্যবস্থাপক (ইঞ্জিনিয়ারিং) আমজাদ হোসেন,প্রকল্প পরিচালক আলী হোসেন ও আশুগঞ্জ গ্যাম মেনিফ্লোড স্টেশনের  উপ-মহাব্যবস্থাপক মোঃ আব্দুল মোমেনসহ জিটিসিএল‘র উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।পরে এক বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
প্রায় ৬১ কি.মি. দীর্ঘ ও ৩০ ইঞ্চি ব্যাসের এই পাইপ লাইন কাজের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৭‘শ২৩ কোটি টাকা।আগামী আগষ্ট মাসের মধ্যে এর নির্মান কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।আশুগঞ্জ-বাহরাবাদ ৩০ ইঞ্চি ব্যাসের ২টি পাইপ লাইন দিয়ে গ্যাস সরবরাহ করা হলে বৃহত্তর চট্রগ্রামে গ্যাসের সরবরাহ ও  চাপ বৃদ্বি পাবে। চট্টগ্রামে গ্যাস সংকটের জন্য যেসব শিল্প কারখানা বন্ধ রয়েছে তা আবারো সচল হয়ে উঠবে।
আশুগঞ্জ গ্যাম মেনিফ্লোড স্টেশনের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোঃ আব্দুল মোমেন জানান বিবিয়ানা,মৌলভীবাজার,জালালাবাদ গ্যাস পাইপ লাইনে গ্যাসের প্রেসার কম থাকায় ওই এলাকার লোকজন গ্যাস সরবরাহ কম পাচ্ছে।এই পাইপ লাইনটি বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রামের পাশাপাশি ঢাকার ডেমরা,সিদ্বিরগঞ্জসহ যেসব এলাকায় গ্যাসের চাপ কম রয়েছে তা কেটে যাবে। বিভিন্ন শিল্প কারখানার গ্যাস সংকটের সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হবে। এই গ্যাস পাইপ লাইন নির্মান কাজ করছেন দেশীয় প্রতিষ্ঠান গ্যাস মিল কোম্পানী।






Shares