Main Menu

কসবায় গৃহবধুর হাতে বিদেশযাত্রী প্রতারিত। বহু টাল বাহানার পর টাকা ফেরৎ

+100%-
কসবা প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মেহারী ইউপির শিমরাইল গ্রামের উওর পাড়ার গৃহবধু রফিয়া বেগম(৩৮) প্রবাসী স্বামী আব্দুর রৌফ বিদেশ পাঠানো এক যাত্রী নিয়ে ব্যাপক রহস্য ও ধুম্রজালের সৃষ্টি হয়েছে। গৃহবধু রফিয়া বেগম এর আপন ভাইপো সেলিম মিয়া(২১)কে বিদেশ নেওয়ার কথা বলে দুই লাখ টাকা নেয় কিন্ত বিদেশ আজ না কাল নিবে বলে ঘুড়াইতে থাকে সেলিমের পরিবারের সরলতার সুযোগ নিয়ে রফিয়া বেগম টাকা না দিয়ে উল্টো পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে মিথ্যা অভিযোগ তুলে হয়রানি করতে চেয়ে ফাঁট বাশে আটকা পড়ে রফিয়া বেগম।
পরে ওই খবর জানতে পেরে সেলিমের বেশ কয়েক জন গন্যমান্য ব্যক্তি বর্গ কসবা থানাকে অবহিত করেন।অবশেষে রফিয়া বেগম অবস্থা বেগতি দেখে বিষয়টি আপোষ মিমাংসার জন্য দিনবর চেষ্টা করে সেলিমের লোকজনের কাছে ক্ষমা চেয়ে ব্যাপক রহস্য ও ধুম্রজালের অবসান ঘটায়।
রফিয়া বেগম  বিদেশ নেওয়ার জন যে দুই লাখ টাকা নিয়েছিল তা  আগামী ৩০ এপ্রিল আপন ভাই মজিবুরহমানের ছেলে সেলিম মিয়াকে দিয়ে দেওয়ার অঙ্গিকার নামায় স্বাক্ষর করে গতকাল ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবশেষে রক্ষা পায়।  এলাকাবাসী জানান স্বামী আব্দুর রৌফ বিদেশ থাকার সুবাদে অনেকের কাছ থেকে সেলিমের মত বিদেশ পাঠাবে বলে অনেক টাকা পয়সা নিয়েছে বলে গ্রাবাসী জানান মো.মজিবুর রহমান পিতা-মানজু মিয়া,গ্রাম-শিমরাইল উওর পাড়া,কসবা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া গত ২০০৭ সালে বিদেশ যাএার পূর্বে একটি অলিখিত বাংলাদেশী ষ্ট্যাম্পে প্রয়োজনীয় কাজের জন্য স্বাক্ষর করে হঠাৎ বিদেশে চলে যায়। গত ২৫-০১-২০১৩ইং বাংলাদেশে এসে বাড়িতে রক্ষিত উক্ত স্বাক্ষরিত ষ্ট্যাম্পটি না পেয়ে কসবা থানায় গত ২৩-০২-২০১৩ইং একটি সাধারণ ডায়েরী ভুক্ত করেন। যাহার নম্বর-৮৮৭। প্রবাসী মজিবুর রহমানের অবর্তমানে তার আপন বোন রফিয়া বেগম সেলিমদের সরলতার সুযোগে নিয়ে ঐ ষ্ট্যাম্পটি কোনো না ভাবে ঘর থেকে নিয়ে উল্টো ২লাখ টাকা  পাবে বলে ফাসানোর চেষ্টা করেছিল বলে গ্রামের সচেতনমহল মন্তব্য করেছেন বলে বিশেষ সূএটি জানান।






Shares