Main Menu

বৃহস্পতিবারে শুরু হচ্ছে দুদিনের ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী কালিকচ্ছ সন্মিলনী, ভারতীয় অতিথির আগমন

+100%-

india-bangladesh-pic-30-11-16-1

মোহাম্মদ মাসুদ ,সরাইল ॥ ব্রাহ্মবাড়িয়ার সরাইলে ভারত- বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মিলনীর আগত ভারতীয় অতিথিরা বুধবার আগরতলা থেকে আখাউড়া চেকপোষ্টে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। অতিথিদের অভ্যর্থনা জানান কালিকচ্ছ সম্মিলনীর বিভিন্ন উপকমিটি ও সাংবাদিক বৃন্দ । বুধবার বেলা ২টায় প্রায় শতাধিক অতিথি বৃহস্পতি ও শুক্রবার কালিকচ্ছ পঞ্চম সম্মিলনীর অনুষ্টনে অংশ গ্রহন করার জন্য কালিকচ্ছে আসেন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কালিকচ্ছ পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্টানের উদ্বোধন করবেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পানিসম্পদ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, প্রধান অথিতি ভারতীয় প্রজাতন্ত্র রাজ্যপাল শ্রী তথাগত রায়, প্রধান আলোচক শ্রী পবিত্র কর, অনুষ্টানের সভাপতিত্ব করবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২ এর সংসদ সদস্য এডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা এমপি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পানিসম্পদ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম হিরু, বীর প্রতিক এমপি, পাবর্ত্য চট্রগ্রাম মন্ত্রনালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র,আ,ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী এমপি, ভারতীয় লোকসভার সদস্য শ্রী জীতেন্দ্র চৌধুরী, ভারতীয় লোকসভার সদস্য শ্রী শংকর প্রসাদ দত্ত , ভারতীয় রাজ্যসভার সদস্য শ্রীমতি ঝর্না দাস বৈদ্য, দিনাজপুর ১ আসনের এমপি শ্রী মনোরঞ্জন শীল গোপাল, সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ এড. আবদুর রহমান, কালিকচ্ছ মৈত্রীর সম্মেলনের ভারত অধ্যায় সম্পাদক শ্রী শান্তিব্রত চক্রবর্তী । ভারত- বাংলাদেশের শিল্পী ও কলাকুশলীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্টান ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় ।
সূত্র জানায়, সরাইল উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কালীকচ্ছ গ্রামের এককালের অধিবাসীরা যারা বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম ও ত্রিপুরায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তারা ২০০৯ সালে ‘কালীকচ্ছ সম্মিলনী’ নামে একটি সংগঠন গঠন করেন। এই সংগঠনের উদ্যোগে ২০০৯ সালে কলকাতায় প্রথম, ২০১০ সালে ত্রিপুরায় দ্বিতীয়, ২০১১ সালে বাংলাদেশের সরাইল উপজেলার কলীকচ্ছ গ্রামে তৃতীয় এবং ২০১৫ সালের ত্রিপুরায় চতুর্থ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আর পঞ্চম সম্মেলন কালীকচ্ছ পাঠশালা উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দুই দিনের এই সম্মেলন উৎযাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।






Shares