Main Menu

১৫ বছর পর পৌরসভার প্রথম নির্বাচন, মেয়র পদে ১৮ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল

+100%-


শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল : নবীনগর পৌরসভার বহু প্রতিক্ষীত নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করা হয়েছে । ৩১ আগস্ট নির্বাচন কমিশনের আদেশক্রমে সিনিয়র সহকারী সচিব মো: ফরহাদ হোসেন নির্বাচনের তফসিল  আগামি  ২৯ শে সেপ্টেম্বর করা হয়। তফসিল অনুসারে ৬ ই সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে আওয়ামীলীগ,বিএনপি’র  মেয়র পদে ১৮ জন, কাউন্সিলর ৮০ জন, সংরক্ষিত মহিলা ১১ জন, মনোনয়নপত্র দাখিল করেছে।
৭ সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাই এবং প্রার্থীতা প্রত্যাহার ১৩ ই সেপ্টেম্বর। নবীনগর পৌরসভা গঠিত হয় ১৯৯৯ সালে ১২ সেপ্টেম্বর। ২২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে । এর ভোটসংখ্যা  ৩০ হাজার ২৭০ জন। কিন্তু সীমান্ত সংক্রান্ত মামলার কারনে নির্বাচন অনুষ্ঠান জটিলতায় পড়ে। ২০১২ সালের ১৫ ই অক্টোবর এই মামলার  নিস্পত্তি হয়।   তারও ২ বছর পর এই তারিখ ঘোষনা করা হয়। এদিকে নির্বাচনের তারিখ ঘোষনার পর মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা নেমে পড়েছেন মাঠে। আওয়ামীলীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শুনা যাচ্ছে তারা হচ্ছেন মো: শুক্কুর খান , বশির উদ্দিন সরকার পলাশ, এডভোকেট শিব শংকর দাশ,বোরহান উদ্দিন নসু,  আব্দুর রহমান। অন্যদিকে বিএনপি’র  প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শুনা যাচ্ছে তারা  হচ্ছেন  মো: শাহানুর খান আলমগীর, মো: শাহাব উদ্দিন,মাঈন উদ্দিন মাইনু ও মো: সুরুজ খা,  রফিকুল ইসলাম দেনু ,ওবাইদুল হক লিটন ,  সাবেক উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক  মো: মলাই মিয়া। নির্দলীয় প্রার্থী হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা মোমিনুল হকের নাম আলোচনায়রয়েছে। তবে মেয়র পদে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র সমর্থন কারা পাচ্ছেন তা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা। আসন্ন পৌর নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫, নবীনগর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও নবীনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ফয়জুর রহমান বাদল   স্থানীয় ডাকবাংলোর হলরুমে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বলেন আগামী পৌর নির্বাচন হবে সুষ্টু, সুন্দর, অবাধ, শন্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ। ১১টি কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। কেউ পেশী শক্তি ব্যবহার করলে সাথে সাথে নির্বচন আচরণ বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। ভোটকেন্দ্র থাকবে প্রভাবমুক্ত। ওপেন টেবিলে ভোট দেয়া যাবেনা। দলমত নির্বিশেষে সকলে নির্ভয়ে স্বাধীনভাবে তাদের ভোটধিকার প্রয়োগ করবেন। এ কথা শুধু আমার নয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখহাসিনারও।






Shares