Main Menu

উদ্ভোধনের অপেক্ষায় কসবা তাঁরাপুর সীমান্ত হাট ::৬০ভাগ কাজ সম্পন্ন

+100%-

খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী, প্রতিনিধি কসবা(ব্রাহ্মণবাড়িয়া) :: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার  কসবা সীমান্তের কমলা সাগর দীঘির উত্তর পাড়ে তাঁরাপুর এলাকায় ২০৩৯ নং পিলার সংলগ্ন বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে দু’দেশের যৌথ মালিকানায় ২১ মে ২০১৪ইং বুধবার বিকেলে সীমান্ত হাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। তিন মাসের মধ্যে এর কাজ সম্পন্ন হবার কথা থাকলেও বিভিন্ন কারনে তা পিছিয়ে যায়। বর্তমানে ৬০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
এই মাসের(মার্চ) মধ্যে এর উদ্ভোধন করা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। কিন্ত এখনও প্রায় ৩০/৪০ ভাগ কাজ বাকি আছে।
বাংলাদেশের ৬৯.৬৬ শতাংশ ও ভারতের ৬৯.৬৬ শতাংশ ভূমিতে ভারত সরকারের ২ কোটি ৪৪ লাখ রুপি ব্যয়ে ৫০টি দোকান ঘর  নির্মাণ কাজ  চলছে।  তৈরীকৃত সীমান্ত হাটে বাংলাদেশের ২৫ জন ব্যবসায়ী ও ভারতের ২৫ জন ব্যবসায়ী নির্ধারিত পণ্য দ্রব্য বিক্রয় করতে পারবেন। প্রতি বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত সীমান্ত হাটের কার্যক্রম চলবে। সীমান্ত হাট উপলক্ষ্যে দু’দেশের সীমান্তবর্তী মানুষের মধ্যে আর্থিক ভিত্তি মজবুত হবে বলে দু’দেশের সীমান্ত অধিবাসীরা মনে করছেন।
মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম,উপজেলা নির্বাহী অফিসার কসবা জানান,তাঁরাপুর কমলা সাগর সীমান্ত হাটের নিমার্ণ কাজ প্রায় অর্ধেকের বেশী সমাপ্ত হয়েছে। চার পাশে ৫কিঃমিঃ ব্যাসার্ধের মধ্যে সমস্ত জনসাধারণ এখানে যাওয়ার উপযুক্ত। তবে হাটে যাওয়ার আগে তাদেরকে পাশ নিতে হবে।এর একটা বড় ইমপেক্ট আমরা আশা করছি যে,দীর্ঘ মেয়াদে স্থানীয় উৎপাদিত সামগ্রী যেগুলো সেগুলো বাজারজাত করণে একটা বড়  বাজার নতুন করে সৃষ্টি হবে। সীমান্ত হাট দুইদেশের মানুষের ব্যবসায়ীক সম্পর্কের পাশাপাশি উভয় দেশের মানুষের হৃদ্যতা বৃদ্ধি ও সেতু বন্ধন হিসাবে কাজ করবে এমনটাই সকলের প্রত্যাশা।






Shares