Main Menu

সরকারের উচিত ক্ষতিগ্রস্থদের ঘর বানিয়ে দেয়া..রাষ্টপতি এরশাদ

+100%-


শামীম-উন-বাছির : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্ণেডোয় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ। এসময় তিনি বলেন এটা একটা ভয়াবহ অবস্থা। মানুষ এখানে অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করছে। তিনি সরকারের কাছে ক্ষতিগ্রস্থদের পুনর্বাসনের দাবী জানিয়ে বলেন আমি রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন মানিকগঞ্জ ও পাটুরিয়ায় টর্নেডোতে বিধ্বস্তদেরকে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছিলাম। সরকারকে এখানকার ক্ষতিগ্রস্থ প্রতিটি পরিবারকে অন্তত দু’টি করে নতুন ঘর বানিয়ে দেয়া একান্ত দরকার।
রোববার বিকেল সোয়া চারটায় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা খেলার মাঠে হেলিকপ্টার থেকে অবতরণ করেন। পরে জারুইলতলা ও চান্দি গ্রামের ক্ষতিগ্রস্থদের দু:খ দুর্দশা প্রত্যক্ষ করাশেষে চান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত জনসভায় বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন। তিনি আরো আমি শুনেছি আগামীকাল সোমবার প্রধানমন্ত্রী এখানে আসবেন। একটি করে ঘর বানানো সরকারের জন্য কোন কঠিন কাজ নয়। আপনারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কমপে একটি করে ঘর বানিয়ে দেবার জন্য দাবী করবেন। এখন শুধুমাত্র ত্রান সামগ্রী হিসেবে চাল ডালই যথেষ্ট নয়। মাথা গুজার ঠাঁই করে দিতে হবে। অনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা থাকায় আমরা ত্রান সামগ্রী দিতে পারি নাই। পরবর্তীতে আমরা আবার ত্রান সামগ্রী নিয়ে আপনাদের মধ্যে আসবো। তিনি ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে শাড়ি, লুঙ্গি ও  শুকনো খাবার  বিতরণ করেন। দুর্গতদের সাহায্যার্থে ধণাঢ্যদের এগিয়ে আসার আহবান জানান। এসময় এসময় অন্যান্যের মধ্যে পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার এম.পি, কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা এম.পি, পার্টির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুইয়া, প্রেসসচিব মেজর (অব.) খালেদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব সেলিম মাস্টার, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান বশির উল্লাহ জরুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ সঙ্গে ছিলেন। পরে তিনি আখাউড়া উপজেলার আজমপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যান।






Shares