Main Menu

ইউপি নির্বাচন:: রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রভাবশালী মহলের পছন্দের প্রার্থীকে জয়ী করার অপচেষ্টা

+100%-

upcomplainপ্রেস বিজ্ঞপ্তি:: ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যক্তি বিশেষ এর রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও সরকার দলীয় প্রভাবশালী মহলের ইন্ধনে পুলিশ কর্তৃক নিরীহ সাধারণ জনগণ ও ভোটারদের ভয়-ভীতি, হয়রানি ও গ্রেফতার চলছে।
আসন্ন নির্বাচনে ইউনিয়নের প্রায় ২১,০০০ (একুশ হাজার) ভোটার মোট ১১ (এগার) টি ভোট কেন্দ্রে তাঁদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। কিন্তু, ব্যক্তি বিশেষ এর রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও সরকার দলীয় প্রভাবশালী মহল বেপরোয়া ও মরিয়া হয়ে অনৈতিক প্রভাব, ভয়-ভীতি ও জোর জবরদস্তির মাধ্যমে পছন্দের প্রার্থীকে জয়ী করার সকল প্রকার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। তারা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট জালিয়াতির মাধ্যমে বিজয়ী করার অপচেষ্টা হিসেবে গ্রামের নিরীহ সাধারণ জনগণ ও ভোটারদের ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। পুলিশ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশির নামে সাধারণ জনগণকে হয়রানি ও ভয়-ভীতি প্রদর্শন করছে। এরই অংশ হিসেবে সরকার দলীয় প্রভাবশালী মহলের ইন্ধনে রাতের বেলা পুলিশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিপক্ষের নির্বাচনী কর্মীদের তাড়া করছে এবং অহেতুক গ্রেফতার করছে । সদর থানা পুলিশ রফিক মিয়া পিতা : সাজু মিয়া গ্রাম উলচাপাড়া, রামরাইলকে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে গ্রেফতার করে নিয়ে আসে। তার বিরুদ্ধে কোন মামলা নেই।
এই পরিস্থিতিতে এলাকার জনগণ সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে দারুণভাবে উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত। তাই, আসন্ন রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উৎসবমুখর, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের জন্য এহেন পুলিশী হয়রানি বন্ধ করা প্রয়োজন।
রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উৎসবমুখর, সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও দলীয় প্রভাবমুক্তভাবে অনুষ্ঠানের স্বার্থে পুলিশী হয়রানি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ব্যতীত গ্রেফতার বন্ধকরণের প্র্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীগণ জোর আবেদন জানিয়েছেন।






Shares