Main Menu

কথা বলার সময় জড়তা/তোতলানি কাটিয়ে উঠুন সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায়ে|

+100%-

আমাদের মধ্যে অনেকে আছে., যারা কথা বলার সময় থমকে যায়। আবার কেউ কেউ থেমে কথা বলে।এরকম করতে করতে একটা সময় আসে যখন অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়।

এটা আসলে কি কারনে হয়?

আসলে তার সঠিক ধারনা এখনও কেউ দিতে পারেনি।
কেউ কেউ বলে এটা বংশগত আবার কেউ কেউ বলে এটা অন্য কারনে হতে পারে।
দেখা যায় কারো সাথে কথা বলার সময় হঠাৎ থমকে গেছে। এতে করে অনেক সময় লজ্জায় কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছা হয় নাহ্।

আবার আপনি যদি স্কুলের বেস্ট স্টুডেন্ট হয় তাহলে এটা তোহ আরও অসুবিধাজনক,।অনেক সময় দেখা যায়।

শিক্ষক সবাইকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলো., কেউ পারছে নাহ। কিন্তু আপনি সঠিক উত্তরটা জানেন।বাট সাহস করে উঠতে পারছেন নাহ।

কারন আপনি জানেন আপনি যখন উত্তরটা দিতে যাবেন তখন কথা বলার জড়তার কারনে সবার হাসির পাত্র হয়ে যাবেন।আর অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় এই সমস্যার কারনে।

নিজের কাছে এরকমটা মনে হতে পারে আচ্ছা আমি কি কখনও সবার মতো সাধারনভাবে কথা বলতে পারবো নাহ্।তাহলে আমি আপনাকে বলি কেনো পারবেন নাহ্।হয়তোহ এটা অনেক কঠিন হবে বাট অসম্ভব নাহ্।

নিম্নোক্ত কয়েকটা কথা মাথায় রাখলে জড়তা কাটিয়ে উটতে সক্ষম হবে তাও খুবই অল্প সময়ে..

১/ আস্তে আস্তে কথা বলুন।দেখা যায় অনেক সময় জুড়ে কথা বলতে গিয়ে থমকে যান..তাই প্রথমে আপনাকে অবশ্যই এটা মাথায় রাখতে হবে।

২/কথা বলার সময় নিজের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ গুলো জড়িয়ে কথা বলুন, মানে কথা বলার সময় আপনার হাত পা এবং বডি নাড়াছাড়া করুন, কথা গুলো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ধারা বুঝানোর চেষ্টা করুন।তাহলে দেখবেন আপনার জড়তা অনেকাংশে কেটে গেছে।

৩/বই পড়ার সময় জোরে জোরে পড়ুন,
এবং যে শব্দগুলা উচ্ছারন করতে কঠিন মনে হয় সেগুলো সহজ করে পড়ার চেষ্টা করেন।এবং অবশ্যই আপনার নিজের বলা শব্দগুলোর দিকে নজর রাখুন।

৪/আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজের সাথে নিজে কথা বলুন। তখন এটা ভাববেন যে আপনি অনেকজন বন্ধুর/মানুষের ভিড়ে কথাগুলো বলছেন।

৫/নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখুন। জড়তা/তোতলানি কাঠানোর সবচেয়ে কার্যকরী পত্না এটা,
কথা বলার সময় সর্বদা ভাববেন নাহ আমি এই ওয়ার্ডটা শুদ্ধভাবে বলতে পারবো।

অনেকে আছেন দ্বিধা করে নাহ মনে হয় পারবো নাহ থাক আর এটা উচ্চারন করার দরকার।শুধু শুধু লজ্জা পাবো।

আপনি যদি হন এদের মধ্যে একজন তাহলে আমি বলে রাখি এই জিবনে আপনার কথা বলার সময় জড়তা কাটিয়ে উঠা সম্ভব হবে নাহ্।

অবশ্যই এটা মাথায় রাখতে হবে ও পারে আমি কেন পারবো নাহ্। আমাকে পারতে হবে।এবং আমি পারবো,

আরো অনেক পন্থা আছে। বাট এইগুলাই সবচেয়ে কার্যকরী।
তাই আজ আর নয়। মানুষ মাত্রই ভুল, ভুলভ্রান্তি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

ভালো থাকবেন এবং ভালো রাখবেন।