নবীনগরে বীরগাঁও ইউপির চেয়ারম্যান কবির আহমেদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও তার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন




মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিক্ষোভ মিছিলটি নজরদৌলত গ্রাম থেকে শুরু করে হরিপুর হয়ে সোদারামপুর গ্রামে গিয়ে শেষ হয়। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অংশ নেন এলাকার নারী-পুরুষসহ ৫ শতাধিক মানুষ। এ সময় তারা ইউপি চেয়ারম্যান কবির আহামেদ এর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
এসময় আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল মান্নান,মোঃ সাক্কর মিয়া, শফিকুল মেম্বার, মোহাম্মদ রিপন মিয়া, মোহাম্মদ তাহের মিয়া,মোহাম্মদ সোজন মিয়া, মোঃ শামীম আহমেদ, মোহাম্মদ দানু মিয়া, মোহাম্মদ মাসুদ মাষ্টার, মোহাম্মদ রহিম মিয়া, মোহাম্মদ জয়দুল মিয়া সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান ও থানাকান্দি গ্রামের সর্দার কাউছার মোল্লা মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পূর্ববিরোধের জের ধরে গত ১২ এপ্রিল এক সংঘর্ষ সংঘটিত হয়।এতে মোবারক মিয়ার পা কেটে হাতে নিয়ে প্রতিপক্ষ কাউসার মোল্লার লোকজন ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে গ্রামে আনন্দ মিছিল করে। মোবারক চিকিৎসাধীন অবস্থায় চার দিন পর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
এই ঘটনার ছয় দিন পর নিহতের চাচাতো ভাই চাঁন মিয়া এ হত্যা মামলায় পাশের বীরগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির আহমেদকে প্রধান আসামি করে ১৫২ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
« ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সিএনজি ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে সিলেটের কলেজ ছাত্র নিহত (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) নবীনগরে ফসলি জমি থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ড্রেজার মালিককে এক বছরের কারাদন্ড এবং ০১ (এক) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড »