‘আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে’-ত্রিপুরার রেলমন্ত্রী রাজেন গোঁহাই




‘আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে’
আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে বলে দাবি করলেন ভারতের ত্রিপুরার রেলমন্ত্রী রাজেন গোঁহাই।
শুক্রবার ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এই দাবি করেন।
রাজেন গোঁহাই বলেন, ত্রিপুরার অংশটি পুরোটাই হবে ব্রডগেজ লাইন। বাংলাদেশে হচ্ছে ডুয়েল লাইন। অর্থাৎ ব্রডগেজ ও মিটারগেজ উভয় ব্যবস্থায় থাকবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের পাশাপাশি মিয়ানমারকে ভারত থেকে ট্রেনের সঙ্গে যুক্ত করার পরিকল্পনা চলছে। ২০২০ সালের মধ্যে উত্তর-পূর্ব ভারতের সবকটি রাজ্যের রাজধানীকে ব্রডগেজ ট্রেনে যুক্ত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির চেষ্টায় দ্রুত কাজ হচ্ছে।
শুক্রবার উদয়পুর থেকে গর্জি পর্যন্ত নতুন রেললাইন উদ্বোধন করতে ত্রিপুরা যান রাজেন গোঁহাই। এছাড়া আগরতলা থেকে গুয়াহাটি, কলকাতা হয়ে চেন্নাইয়ের পাশ দিয়ে বেঙ্গালুরু পর্যন্ত সাপ্তাহিক হামসফর এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্বোধন করেন তিনি।
ট্রেনটি দুদিন চালানোর কথা ভাবা হচ্ছে। একই সঙ্গে আগরতলা-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসও সপ্তাহে এক দিনের বদলে দুই দিন করার চিন্তা রয়েছে।
ত্রিপুরার আগরতলা থেকে বাংলাদেশের আখাউড়া পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার রেলপথ গড়ে তোলার কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। ভারতীয় অর্থায়নে এই রেলপথ তৈরি হবে। এর মধ্যে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার ভারতে। বাকি অংশ বাংলাদেশে।