হাবিবার বিয়েও পুলিশ সুপারের নামে প্রতারণার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩ প্রতারক আটক (ভিডিও)



ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশ সুপারসহ ৮ টি প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণার দায়ে প্রতারক চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হলো ইমতিয়াজ আহম্মেদ খান, আবুল কালাম আজাদ ও মোঃ মনির হোসেন।
শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি জানান।
আটক তিন প্রতারক হলেন- আখাউড়া উপজেলার বড় কুড়িপাইকা গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে বিকাশের দোকানী আবুল কালাম আজাদ (৩৪), একই গ্রামের মৃত মদন ভূঁইয়ার ছেলে মনির হোসেন (৩২) ও সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর পাঠান বাড়ির বাসিন্দা সিরাজুল ইসলাম খানের ছেলে ইমতিয়াজ আহমেদ খান জনি (৩২)।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, আটক ব্যক্তিরা মানুষকে বোকা বানিয়ে টাকা আদায়ের জন্য নিজেদের পুলিশ সুপার, কখনো সাংবাদিক, কখনো মেডিকেল টিমের চিকিৎসক, বিআরটিএ কর্মকর্তা, সার্জেন্ট, ডিবি কর্মকর্তা, বিএসটিআই কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগের সভাপতি বলে পরিচয় দিতেন। এভাবে নানা পরিচয়ে গ্রামাঞ্চলের মানুষদের ধোঁকা দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার রাতে তাদের আটক করা হয়।