বাংলার সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে নবান্ন উৎসব ধরে রাখতে হবে —- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ বশিরুল হক ভূঁইয়া



মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন ও জেলা শিল্পকলা একাডেমীর যৌথ আয়োজনে নবান্ন উৎসব ১৪২৩ উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সহ সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ বশিরুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি নায়ার কবীর, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) এ এস এম মোসা।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা খন্দকার নিপুন হোসাইন, দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সম্পাদক কবি আবদুল মান্নান সরকার, গভঃ মডেল গালর্স হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক নাঈমা জান্নাত, রবীন্দ্র সঙ্গীত সমন্বয় সম্মিলনি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডাঃ অরুণাভ পোদ্দার। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক এস আর এম ওসমান গণি সজীব। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ বশিরুল হক ভূইয়া বলেন, নবান্ন হল নতুন ধানের পিঠা তৈরীর একটি উৎসব। এই ঐতিহ্যকে আমরা হারাতে বসেছি। বাংলার সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে নবান্ন উৎসব আমাদের ধরে রাখতে হবে।প্রেস রিলিজ