Main Menu

বাঞ্ছারামপুরে বসুন্ধরার সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ পেয়ে দারুন খুশী হতদরিদ্ররা

+100%-

সালমা আহমেদ,বাঞ্ছারামপুর :: দেশের সর্ববৃহত শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদ ও কোন প্রকার সার্ভিস চার্জবিহীন ক্ষুদ্রঋণ পেয়ে আবেগে আল্পুত হয়ে পড়েন হতদরিদ্র নারীরা।

গতকাল বুধবার বাঞ্ছারামপুর সদর উপজেলার দূর্গারামপুরস্থ বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পৈত্রিকনিবাসে অবস্থিত বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে,ফাউন্ডেশনের ৩৩তম ঋণ বিতরন ও ৫’শ ১২জন হতদরিদ্রনারী ঋণ গ্রহন শেষে অনুভূতি জানাতে যেয়ে অনেকে আবেগে চোখের জল,আনন্দাশ্রু হয়ে ঝড়ে পড়ে।কারন,টাকার অভাবে একদিন তারা বেকার ও অভূক্ত জীবন যাপন করলেও,তাদেও ৯৮শতাংশ এখন স্বাবলম্বী ।

বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা (ট্রেজারার) ও ইষ্টওয়েষ্ট মিডিয়া গ্রুপের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী প্রধান অতিথি ও সদও ইউপি চেয়ারম্যান মো.হযরত আলী,অগ্রণী ব্যাংক (বাঞ্ছারামপুর শাখার) ব্যবস্থাপক মো.বদরুল আলম এবং বসুন্ধরা গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপক মাইমুন কবীর বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সুদবিহীন ঋণেন সফলতা,করনীয় ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান শাহআলমের কাংখীত আকাংখার কথা তুলে ধরেন ।

প্রধান অতিথি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন,-‘আমরা দারিদ্রকে অন্তত বাঞ্ছারামপুর থেকে নির্বাসনে পাঠাবো । এটা আমাদেও চেয়ারম্যান মহোদয়ের আকাংখা । আর এটা বাস্তবায়ন করতে হলে সুদবিহীন ঋণ দিয়ে ও সে ঋণ ৩৩টি স্কীমের আওতায় লগ্নি কওে হতদরিদ্র ইতোমধ্যে স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে।উপজেলার ১৩টি ইউপির মধ্যে ১১টি ও ১১৮টি গ্রামের মধ্যে ৭৪টি গ্রামে ইতোমধ্যে দারিদ্রমুক্ত সক্ষম হয়েছে বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন’।

মাইমুন কবীর বলেন,-‘এক কোটি ৫১লক্ষ টাকা মূলধন নিয়ে (ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে)ফাউন্ডেশন এখন হতদরিদ্রদেও স্বপ্নপূরনে ক্রমশ কাংখীত হয়ে উঠছে কেবল সুদ ও সার্ভিস চাজ,গ্যারান্টার ছাড়াই ক্ষুদ্রঋণ বিতরন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করায়।’

ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা  প্রকৌ. মো.সফিকুল ইসলাম,আনোয়ার হোসেন,ইনচার্জ মোশারফ হোসেন,শাহ জাহান একে,একে বক্তব্যে জানান -গতকাল বৃহস্প্রতিবার পর্যন্ত ৫ কোটি ৯৬ লক্ষ টাকা ৩৭ হাজার টাকা প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিতরন করা হয়েছে । এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৩’শ ২৮জন।গতকাল বিতরনকৃত টাকার পরিমান ছিলো ৪৩ লক্ষ ১২ হাজার ৫’শ টাকা । নতুন উপকারভোগীদেও সংখ্যা ৩’শ ২৩জন ও পুরাতন সদস্য ছিলো ১’শ ৮৯জন ।






Shares