Main Menu

ভারত-বাংলাদেশ কসবা তাঁরাপুর সীমান্ত হাটের ৯০ভাগ কাজ সম্পন্ন

+100%-

খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী কসবা প্রতিনিধি ::  ব্রাহ্মণবাড়িয়ার  কসবা সীমান্তের কমলা সাগর দীঘির উত্তর পাড়ে তাঁরাপুর এলাকায় ২০৩৯ নং পিলার সংলগ্ন বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে দু’দেশের যৌথ মালিকানায় ২১ মে ২০১৪ইং বুধবার বিকেলে সীমান্ত হাটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। তিন মাসের মধ্যে এর কাজ সম্পন্ন হবার কথা থাকলেও বিভিন্ন কারনে তা পিছিয়ে যায়। বর্তমানে ৯০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
এই  মে মাসের মধ্যে এর উদ্ভোধন করা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের ৬৯.৬৬ শতাংশ ও ভারতের ৬৯.৬৬ শতাংশ ভূমিতে ভারত সরকারের ২ কোটি ৪৪ লাখ রুপি ব্যয়ে ৫০টি দোকান ঘর  নির্মাণ কাজ  চলছে।  তৈরীকৃত সীমান্ত হাটে বাংলাদেশের ২৫ জন ব্যবসায়ী ও ভারতের ২৫ জন ব্যবসায়ী নির্ধারিত পণ্য দ্রব্য বিক্রয় করতে পারবেন। প্রতি বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত সীমান্ত হাটের কার্যক্রম চলবে। সীমান্ত হাট উপলক্ষ্যে দু’দেশের সীমান্তবর্তী মানুষের মধ্যে আর্থিক ভিত্তি মজবুত হবে বলে দু’দেশের সীমান্ত অধিবাসীরা মনে করছেন।
মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম,উপজেলা নির্বাহী অফিসার কসবা আমাদের প্রতিনিধি ও কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালীকে জানান, তাঁরাপুর কমলা সাগর সীমান্ত হাটের সিমার্ণ কাজ প্রায় ৯০ ভাগ বেশী সমাপ্ত হয়েছে। চার পাশে ৫কিঃমিঃবেষার্ধের মধ্যে সমস্ত জনসাধারণ এখানে যাওয়ার উপযুক্ত। তবে হাটে যাওয়ার আগে তাদেরকে পাশ নিতে হবে। এর একটা বড় ইনপেক্ট আমরা আশা করছি যে,দীর্ঘ মেয়াদে স্থানীয় উৎপাদিত সামগ্রী যেগুলো সেগুলো বাজারজাত করণে একটা বড়  বাজার নতুন করে সৃষ্টি হবে। সীমান্ত হাট দুইদেশের মানুষের ব্যবসায়ীক সম্পর্কের পাশাপাশি উভয় দেশের মানুষের হৃদ্যতা দৃদ্ধি ও সেতু বন্ধন হিসাবে কাজ করবে এমনটাই সকলের প্রত্যাশা।






Shares