Wednesday, June 22nd, 2016
বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রদলের কমিটি গঠন
বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রদলের কমিটি গঠন করা হয়েছে। বুধবার সকাল ১১ টায় টি,এ, রোডস্থ ছাত্রদলের অস্থায়ী কার্যালয়ে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো: শামীম মোল্লার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদের পরিচালনায় সকল নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রদল নেতা জাবেদ আহমেদ জয় সভাপতি ও মো: মোরশেদ কামালকে সাধারন সম্পাদক করে ৯১ সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা ছাত্রদল কমিটি ঘোষণা করা হয়। জেলা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ প্রকাশ করেন , নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দ বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রদলকে তৃণমূল সৃসংগঠিত করে দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ডাকে সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সফল ও সার্থকবিস্তারিত
নাসিরনগরে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের উদ্বোধন
সংবাদদাতাঃ গ্রামীণ দরিদ্র এবং সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে বুধবার সারাদেশে ন্যায় একযোগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ১০০ শাখার কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জেলার নাসিরনগরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্ধোগে এক জাকজমক পূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধম্যে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমোদ । এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিথ ছিলেন বিআর ডিবির চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার, উপজেলা প্রকৌশলী রেজাউল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জেসমিন আরা, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের কর্মকর্তা রহমত আলী, প্রেস ক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার,সেক্রেটারী মোজাম্মেল হক সবুজ এবং এলাকার সকলবিস্তারিত
দৈনিক তিতাসকণ্ঠ পত্রিকার জেনারেল ম্যানেজার সুজিত বণিক খোকনের পরলোকগমন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান উমেশ চন্দ্র বণিকের পুত্র, দৈনিক তিতাসকণ্ঠ পত্রিকার জেনারেল ম্যানেজার সুজিত বণিক খোকন গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় বণিকপাড়াস্থ নিজ বাসভবনে পরলোক গমন করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি ১ ভাই, ৪ বোন, আত্মীয়-স্বজনসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে সাংবাদিকসহ বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে আসে। সদালাপী সুজিত বণিক খোকন ছিলেন চিরকুমার। এক সময় চিত্রজগতে দেশের খ্যাতনামা অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাক, কবরী, কবরী, শাবানা, ববিতাসহ অনেক গুণী অভিনেতার সাথে বিভিন্ন সিনেমায় চিত্রগ্রাহক হিসেবে সুনামের সাথে কাজ করে অবসর নেন। পরবর্তীতে দৈনিক তিতাসকণ্ঠ পত্রিকার জেনারেল ম্যানেজার হিসাবেবিস্তারিত
সকলে মিলে মাদক সন্ত্রাসমুক্ত সামাজিক পরিবেশ তৈরী করতে হবে… পুলিশ
পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম বলেছেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর কল্যাণের জন্য অনেকগুলো নাগরিক সংগঠন কাজ করে যাচ্ছে। তাদের কর্মকাণ্ডকে স্বাগত জানাচ্ছি। আমি আশা করি নাগরিক কল্যাণ পরিষদও নিরাপদ শহর শান্তির শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়া গঠণ এবং এর নাগরিকদের কল্যাণে নিরন্তর কাজ করে যাবে। তিনি বলেন, যারা সমাজে নেতৃত্ব দেবে তাদের জন্য এমন একটি পরিবেশ তৈরী করতে হবে যাতে তারা সহজে নাগরিকদের কল্যাণের জন্য কাজ করতে পারে। সকলে মিলে মাদক সন্ত্রাসমুক্ত সামাজিক পরিবেশ তৈরী করতে হবে। আমাদের সন্তানদের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আমরা জঙ্গীবাদ সন্ত্রাস মাদকমুক্ত সমাজ ও দেশ গঠণে কাজ করে যাচ্ছি। নাগরিকদেরবিস্তারিত
আখাউড়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু
জুটন বনিক :: আখাউড়া প্রতিনিধি :: আখাউড়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের উমেদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, উমেদপুর গ্রামের আমির হোসেনের শিশু পুত্র মো. ফয়সাল মিয়া (৪)সকালে পরিবারের লোকজনের অগোচরে পুকুরের পানিতে পরে যায়। অনেক খোজাখুজির পর পুকুরের পানিতে শিশুটির দেহ পানিতে ভেসে উঠে। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাবার পথে শিশুটির মৃত্যু হয়।
এনকাউন্টারে কেন জনসমর্থন?
মোহাম্মাদ নেছার উদ্দিন:: “পুলিশের এনকাউন্টারে বা ক্রসফায়ারে সন্ত্রাসী মারা গেছে” এমন কথা শুনেনি এরকম লোক পাওয়া দুষ্কর। পুলিশ, র্যাব তথা প্রশাসনিক বাহিনীর ক্রসফায়ারে যারা মারা যায়, তাদের আদালতের বিচারের মুখোমুখি দাড় করানো হয় না। স্পটে মেরে ফেলা হয়। এই ধরনের এনকাউন্টারের মধ্যে বন্দুক যুদ্ধে যারা মারা যায়। তাদেরকে আদালতের মুখোমুখি দাড় করানোর সুযোগ থাকে না। কারন, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা নিজের জীবন রক্ষার্থে হামলাকারি সন্ত্রাসীকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলেন। তবে অনেককে বন্দুক যুদ্ধ ছাড়াও ক্রসফায়ার দেয়া হয়। এই ক্রসফায়ারে মৃত্যুদণ্ড সবসময় আদালতের রায়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হয় না। তবুও সাধারন মানুষ ক্রসফায়ার সমর্থন করে।বিস্তারিত
আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে সম্প্রসারণের উদ্যোগ:: সম্ভাব্য ব্যয় ৩ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা
ডেস্ক ২৪::ভারতীয় ঋণের টাকায় ট্রানজিটের সড়ক নির্মাণ করা হবে। এ জন্য আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত প্রায় ৫১ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প প্রস্তাব পাঠিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এ প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা। ২০০ কোটি ডলারের ভারতীয় দ্বিতীয় লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) প্রকল্প তালিকায় এ প্রকল্পটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ প্রকল্পে এলওসি থেকে পাওয়া যাবে প্রায় ২ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। বাকি টাকা সরকার নিজে দেবে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান নৌ প্রটোকলের আওতায় ট্রানজিট নিচ্ছে ভারত।বিস্তারিত