Main Menu

মঈনউদ্দিন মঈন একজন আর্দশিক নেতা ও অন্যন্যা ব্যক্তিত্ব

+100%-

তারিকুল ইসলাম সেলিম : ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর অনেকটা দাবা চালের মতোই শরু হয় এ অঞ্চলের রাজনীতিক ও ভৌগলিক হিসাব-নিকাশ । পাল্টে যেতে থাকে রাজনীতিবিদদের কলাকৌশল। ইতিহাসের রাখাল রাজা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৪৮ সালের ৪ঠা জানুয়ারী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। এটাই ছিল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রথম সিঁড়ি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সিঁড়ি বেয়েই আজকের এই বাংলাদেশ। ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বাধীনতার পূর্বে ও পরবর্তী বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিহাস ঐতিহ্যে রয়েছে গৌরবউজ্জ্বল ভূমিকা । ছাত্রলীগের দীর্ঘপথ পরিক্রমায় ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন হাবিবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার উকিল। তাঁদের পরবর্তী উত্তরাধিকারী হিসেবে তৎকালীন বাংলাদেশ ছাত্রলীগে সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান বাদল ও সার্জেন্ট জহিরুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন-এর স্থলাভিষিক্তের হাওয়া বয়তে শুরু করে। গণতন্ত্রের মানসকন্যা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আদুরের দুলালী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরুধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম দুই বীর সেনানী, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অকুতোভয় সৈনিক, সৎ, মেধাবী, ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, উত্তাল সমুদ্রের দুঃসাহসিক নাবিকরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের হাল ধরছেন এমন খবরে আগে থেকেই সুবাতাস বয়ছে সারা দেশের আনাছে-কানাছে। তাঁদের নেতৃত্বে সারাদেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যখন ঐক্যবদ্ধ ও সু-সংগঠিত হচ্ছে । এ সময় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ভিতরে ঘাঁপটি মেরে থাকা বিশ্বাস ঘাতক মীর জাফর, ঘসেটি বেগম ও মোস্তাকরা ষড়যন্ত্রে তৎপর হয়ে উঠেন।
১৯৯২ সালের ০৯ জানুয়ারী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের সময় ততকালীন ক্ষমতাশীনদের রোষানলে পড়ে শামসুন্নাহার হলের সামনে হিংস্র দানবের কালো থাবায় হত-বিহত হয়ে প্রতিপক্ষের গুলিতে প্রাণ হারান বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও নব্বই এর গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সেনাপতি ছাত্রনেতা মনিরুজ্জামান বাদল। উল্লেখ্য, ঐ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে টিএসসিতে উপ-মহাদেশের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আলোচনা সভা চলছিল। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মাদার অব হিউম্যানেটি, বিশ্বশান্তির দূত, গণতন্ত্রের মানসকন্যা, আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণের আর্কিটেক ডিজাইনার জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমানের উন্নয়নকল্পের অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়নের অগ্রদূত, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন আলোচনায় সভায় প্রধান অতিথির অতি-নিকটে দায়িত্ব পালন করেন। এখানেই গুটিবাজদের লোলপ দৃৃৃষ্টিতে বিদ্ধ হয়ে আরেক বীর সেনানী ছাত্র সমাজের হৃদয়ের স্পন্দন ছাত্রনেতা মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন-কে মনিরুজ্জামান বাদল হত্যা মামলায় জড়াতে ঐ বিশ্বাস ঘাতক ছদ্মবেশী শত্রুরা তাঁর পরিবারের ঘাড়ে চেপে বসেন। এক ডিলে দুই পাখি শিকারে তাঁরা বেসামাল হয়ে পড়ে। যদিও পরিবার থেকে বাদল হত্যার সাথে মঈনউদ্দিনের বিরুদ্ধে জড়িত থাকার কোন অভিযোগ ছিল না। এক পর্যায়ে মামলায় জড়িয়ে দেন। মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সারাদেশে তখন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, জেলা গুলোতে ছাত্রলীগ ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ফুসে উঠে জননন্দিত ছাত্রনেতা মোঃ মঈনউদ্দিন মঈনকে মনিরুজ্জামান বাদল হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতি ও প্রকৃত খুনীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে। ছাত্র সমাজের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের কারণে দোষী সাব্যস্ত করার ব্যর্থ অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত সত্যের কাছে ধরাশায়ী হয়ে যায়। ঐদিন সারাদেশের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের ফলধারায় কারো তকদির বা দয়ায় নয়, দেশের সর্বোচ্চ আদালতেই নির্দোষ প্রমাণিত হন নিউক্লিয়ার্স ছাত্রনেতা মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন। সে দিন বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে তাঁকে সংর্বধনা দেওয়া হয়েছিল। রক্তে যার রাজনীতি, মানব সেবা যার ব্রত, ষড়যন্ত্র করেও তাঁকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। একের পর এক ষড়যন্ত্রের শিকল ছিড়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন তিনি। দু বেলা খেতে খাওয়া মেহনতি মানুষদের থেকে শুরু সমাজের সর্বোস্থরের মানুষের মনের কোঠায় স্থান পেয়েছেন। আর তাকে ফাঁসানো ষড়যন্ত্রে যাঁরা লিপ্ত ছিলেন সেই সব বিশ্বাস ঘাতক, মোনাফেক গুটিবাজ নেতারা আজ পর্যন্ত নিজ নিজ এলাকাতেও জনবিছিন্ন হয়ে আছে। তাদের নাম জনগণের মুখে ঘূনার সাথে উচ্চারিত হয়। ছাত্র সমাজের একজন আর্দশিক নেতার জীবন তছনছ করার যে ষড়যন্ত্রের খেলায় মেতে উঠেছিল। রাজনীতিতে সেই করুন পরিনতি তাঁদের জীবন আজ অবসাদগ্রস্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থা। অনেকটা লাইফ সার্পোট নিয়ে কোনো রকম করে রাজনীতির মাঠে ঠিকে থাকা শেষ আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। নানা ষড়যন্ত্রের নৈপর্থ্যের নায়কেরা সময় সুযোগে কচ্ছপের মতো মাথা বের করে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করে সাধারন মানুষের মধ্যে বিভ্রান্ত ছড়াতে গিয়ে বরাবরই থু থুর ডাসবিনে পরিনত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তুখোর ছাত্রনেতা, সততা, মেধা, পরিশ্রম, প্রজ্ঞা, স্বীয় আদর্শে অবিচলতায় মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন মতো নেতারা কখনো নীতি, আর্দশ ও মানুষে আস্থা, বিশ্বাসের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেনি। দলের দুর্দিনে সংগঠনকে বিপদে রেখে বসন্তের কোকিলদের মতো পালিয়ে যায়নি। উল্লেখ্য যে ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগস্ট দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে কিছু বিপদগামী সেনা কর্মকর্তার হাতে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থাপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হলে অন্ধকারে ডুবে যায় ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত সদ্য স্বাধীন হওয়া লাল সবুুজের বাংলাদেশ। প্রবাসে স্বামীর সাথে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই আদুরের দুলালী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা। ১৯৮১ সালের ১৩ তম জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে প্রথম বারের মতো আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে শেখ হাসিনা সভাপতি নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ার পর ঐ বছরই অর্থাৎ ১৯৮১ সালের ১৭ মে বাঙালী জাতির শান্তির দূত, অন্ধকারে আলোর দিশারী হয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। সেইদিন থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থা ও বিশ্বস্ততায় গভীর সান্নিধ্য পান ততকালীন পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন। তখনকার সময় একদিকে রাজনীতিকদের উপর স্বৈরাশাসকের পেটোয়া বাহিনীর স্টীম রোলার চলছে, অন্যদিকে জিয়াউর রহমানে পৃষ্ঠপোষকতায় সৃষ্ট ছাত্রদলের ক্যাডার স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এরশাদের রাজনীতিক আদর্শে স্বীকৃত দুই কুপুত্র অভি ও নিরু বাহিনী সশাস্ত্র তান্ডবের উদ্দেশে তাদের বহন করা অস্ত্র সজ্জিত এ্যাম্বুলেন্সে থামাতে ছাত্রলীগ কর্মীদের নিয়ে বীরদর্পে ছুটে গিয়েছিলেন মোঃ মঈনদ্দিন মঈন। অবস্থার বে-গতি দেখে অভির ছোড়া শর্ট গানের গুলিতে মঈনদ্দিন মঈন গুরুতর আহত হলেও বিধাতার নিজ হাতেই সেদিন বাঁচিয়ে রাখেন।
এখনো তার মাথার ভিতরে মস্তিস্কের কাছে দু-একটা স্প্রিন্টার বিদ্ধ রয়েছে। মঈনের নেতৃত্বেই এসময় প্রথম পেরাকটি অভির আধিপত্যের কফিনে মারা হয়। বলা যায় এ ঘটনার পর থেকে ছাত্রলীগ কর্মীরা ঘুরে দাঁড়ায়। ছাত্র রাজনীতির পরিবেশে নতুন দিগন্তের পথে যাত্রা শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের শক্ত অবস্থানের কারনে জিয়া-এরশাদের প্রেতাত্মারা আগের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাঁথা উচু করে দাঁড়াতে পারেনি। তার নেতৃত্বে জীবনের মায়া ত্যাগ করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা স্বৈরাশাসকের গুন্ডাবাহিনী, পেটুয়া পুলিশ ও বিডিআরের বৃষ্টির মতো ছুঁড়া গুলির মধ্যে স্বৈরাশাসক এরশাদকে লেজগুটিয়ে গদি থেকে বিদার করেন। স্বৈরাশাসকে বুটের তলায় ওষ্ঠাগত গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছেন। গণতন্ত্রের ভিট পুক্ত করেছে। ৯০ সালে স্বৈরাশাসক পতনের পর ৯১ ‘তে ক্ষমতাসীন বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্র দলের ক্যাডারদের দ্বারা ছাত্রলীগ কর্মীদের উপর অমানবিক নির্যাতনের একই খড়ক নেমে আসে। তাদের নির্যাতনে জয় বাংলা স্লোগান দেওয়ার মতো ছাত্রলীগের কোন কর্মীকে খুঁজে পাওয়া সহজ কথা ছিল না। এবারও মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন সাহসিক নেতৃত্ব প্রমান রেখেছেন। সেদিন মঈনউদ্দিন মঈনরা নিজের জীবন বাজি রেখে জননেত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি পয়েন্টে জয় বাংলা স্লোগনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। মোঃ মঈনউদ্দিন মঈনদের কারিশম্যাটিক নেতৃত্ব ও বলিষ্ঠ ভূমিকায় ছাত্র সমাজকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পতাকা তলে এনে সংগঠনকে সু-সংগঠিত করেছে। আওয়ামী লীগের দুর্দিনে তারা দলকে পূর্নউদ্ধারে কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমুল নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে দলকে ইস্পাত কঠিন ঐক্যের গড়ে তুলছেন। দলকে সু-সংগঠিত করেছেন।
ইতিবাচক, স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতি’র ধারক, সততা, মেধা ত্যাগের মহিমায় অনন্য গণমানুষের আস্থা, বিশ্বাস ও নির্ভরতার প্রতীক জননেতা আলহাজ্ব মোঃ মঈনউদ্দিন মঈন নব্বইয়ের সেই রাজপথ কাঁপানো ছাত্রনেতা থেকে আজ গণমানুষের নেতায় পরিনত হয়েছেন। তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে আওয়ামী লীগে লোকিয়ে থাকা ছদ্মবেশী মীর জাফর, মোস্তাক ও হাইব্রিড আওয়ামী লীগ নেতাদের কিছু অনুসারী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-০২ (সরাইল-আশুগঞ্জ)’র স্বপ্নদ্রষ্টা, মাটি ও মানুষের প্রিয় নেতার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে কিছু লিখতে চেষ্টা করছে। যা ঘটনার সম্পূর্ণ উল্টো চিত্রে বানোয়াট ও মিথ্যাচার রটানো ছাড়া আর কিছুুই নয়। লেখাটা পড়ে স্পষ্টই বুঝা যায় যিনি লেখা চেষ্টা করছেন সে বিষয়ে তিনি খুবই সীমিত জ্ঞানের মানুষ। যে ঘটনাটি নিয়ে লিখেছে এ ঘটনা সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না। সম্পূর্ণ অজ্ঞ ও মুর্খ্য মানুষের মতো যে কোন বিষয়ে ভাল করে না জেনে না বুঝে দেশবরণ্য একজন রাজনীতিক নেতাকে নিয়ে লেখলে আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে মানুষের ধারণা যেমন পাল্টে যাবে, তেমনি আপনার লেখা শিষ্ট্রাচারিতার কারণে সাধারন মানুষের মনে ক্ষুরের দাগও থেকে যাবে। সমাজের কতিপয় কিছু ব্যক্তির অসৎ উদ্দেশ্যকে উৎসাহিত করে। এসব লিখে সমাজে নিজের অবস্থান শুধু নষ্ট করে না, পবিত্র লিখনী শাস্ত্রের প্রতি চরম অসম্মানও দেখানো হয় । এছাড়া এতো অল্প-স্বল্প জ্ঞান দিয়ে উপমহাদেশের একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী রাজনীতিক দলের লক্ষ লক্ষ ছাত্র-জনতার একজন আর্দশিক নেতার বিরুদ্ধে লেখা বড়ই বে-মানান।
আসুন, অবহেলিত এজনপদের অকৃত্রিম বন্ধুকে সমর্থন করি, সরাইল-আশুগঞ্জবাসীর দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন করি।
-লেখক: লোক-সাহিত্য অনুরাগী,রাজনীতিক কর্মী ও সংগঠক।






Shares