গত বছরের ইউপি নির্বাচনের জের
বাঞ্ছারামপুরে দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ২২ জন আহত হয়েছেন। গতকাল ভোরে দিকে পাহাড়িয়াকান্দি ইউনিয়নের কলাকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষ বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় পৃথক অভিযোগ দায়ের করেছেন।
বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অংশু কুমার দেব বলেন, ‘মামলায় আসামি করাকে কেন্দ্র করে বাবা-ছেলের বিরোধ বিবদমান দুটি পক্ষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। এরই জের ধরে সংঘর্ষ হয় বলে জানতে পেরেছি। সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়। এর মধ্যে শওকত আলী (২০), নাজিম উদ্দিন (৩০), মোহন মিয়া (৫০) নামের তিনজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং অন্যদের বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’
থানা-পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গাজী-উর-রহমান পক্ষের কর্মী আনিছ মিয়াকে (১৮) প্রতিপক্ষের আবুল হোসেন ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা গত বৃহস্পতিবার রাতে মারধর করেন। এতে আনিছ আহত হলে তাঁর পক্ষের লোকজন আবার গিয়ে আবুল হোসেনের পক্ষের ওপর হামলা চালান। এই পাল্টাপাল্টি হামলায় আনিছ ও আবুল হোসেনসহ কয়েকজন আহত হন। ওই ঘটনায় আবুল হোসেনের পক্ষে আলাল মিয়া ১০ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। তাতে আবুল হোসেনের বড় ভাই ও প্রতিপক্ষের লোক হারিছকেও আসামি করা হয়। এতে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে ছোট ছেলে আবুল হোসেনকে মারধর করেন। বাবা-ছেলের এরই বিরোধ ছড়িয়ে পড়ে দুপক্ষের মধ্যে।
হারিছ মিয়া বলেন, ‘আমাকে আসামি করায় গতকাল সকাল সাতটার দিকে আবুলকে ডেকে কয়েকটি চড়-থাপ্পড় দেন আব্বা। আবুল গিয়ে এ ঘটনা তার লোকজনকে জানালে তারা হামলা চালায়। তখন মারামারির ঘটনা ঘটে।’
থানা-পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গাজী-উর-রহমান পক্ষের কর্মী আনিছ মিয়াকে (১৮) প্রতিপক্ষের আবুল হোসেন ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা গত বৃহস্পতিবার রাতে মারধর করেন। এতে আনিছ আহত হলে তাঁর পক্ষের লোকজন আবার গিয়ে আবুল হোসেনের পক্ষের ওপর হামলা চালান। এই পাল্টাপাল্টি হামলায় আনিছ ও আবুল হোসেনসহ কয়েকজন আহত হন। ওই ঘটনায় আবুল হোসেনের পক্ষে আলাল মিয়া ১০ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। তাতে আবুল হোসেনের বড় ভাই ও প্রতিপক্ষের লোক হারিছকেও আসামি করা হয়। এতে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে ছোট ছেলে আবুল হোসেনকে মারধর করেন। বাবা-ছেলের এরই বিরোধ ছড়িয়ে পড়ে দুপক্ষের মধ্যে।
হারিছ মিয়া বলেন, ‘আমাকে আসামি করায় গতকাল সকাল সাতটার দিকে আবুলকে ডেকে কয়েকটি চড়-থাপ্পড় দেন আব্বা। আবুল গিয়ে এ ঘটনা তার লোকজনকে জানালে তারা হামলা চালায়। তখন মারামারির ঘটনা ঘটে।’
(পরের সংবাদ) প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ »