Main Menu

নবীনগরে ১১৮ টি মন্ডপের প্রতিমা তৈরিতে রং তুলির খেলায় মৃৎশিল্পীরা

+100%-

মিঠু সূত্রধর পলাশ,নবীনগর প্রতিনিধি:  শরৎ ঋতুর অবগাহিকায় মা আসছেন বাংলার উৎসব মুখর প্রতিটি পূজা অঙ্গঁনে। সনাতন ধর্মাবলম্বী প্রতিটি মানুষ দেবীর আর্শিবাদ পাওয়ার আশায় প্রতিক্ষায় প্রহর গুন্ছে পুজার এই শুভ লগ্নের। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। বিগত ১৭সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার শুভ মহালয়ার মধ্যদিয়ে দেবী দুর্গাকে স্বর্গালোক থেকে মর্ত্তলোকে আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়। শাস্ত্রীয়মতে, এ বছর মা দুর্গা আসছেন শস্যপূর্ণ বসুন্ধারা নিয়ে শান্তির বার্তা নিয়ে দোলায় চড়ে। আগামী ২২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার মহাষষ্ঠীর মধ্যদিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা এবং ২৫অক্টোবর সোমবার বিজয়াদশমীতে প্রতিমা বির্সজনের মধ্যদিয়ে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব।

ব্রহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে শারদীয় দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে একাধিক পূজা মন্ডপ এবং ভোলাচং পাল পাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৃৎশিল্পীরা। শেষ মুহূর্তে শৈল্পিক কারুকাজ, আবার কেউ রং-তুলির আঁচড়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় করে তুলতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা। এখন দিনরাত চলছে রঙের কাজ। মানভেদে ২০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৪০-৫০ হাজার টাকা নেয়া হচ্ছে প্রতিটি প্রতিমা। মৃতশিল্পীরা বলেন এখন আমাদের ব্যস্ততার শেষ নেই, কারণ যথাসময়ের মধ্যে সকল প্রতিমা দিতে হবে।

নবীনগর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অজন্ত ভদ্র বলেন, নবীনগর উপজেলায় এ বছর ১১৮ টি মন্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপন করতে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রশাসনের আন্তরিকতা ও বিভিন্ন পদক্ষেপে আমরা সন্তুষ্ট। তিনি আরো বলেন, স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা সহ মাদক ও ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালত মাঠে থাকবে।






Shares