নবীনগরে অগ্রণী ব্যাংকের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ




ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, অগ্রণী ব্যাংক শিবপুর শাখার ম্যনেজার ও অফিসারের (ক্যাশ) বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠে।অভিযোগটি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপালঅফিসার মো. শাহ আলমকে প্রধান করে দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটি তাদের বিরুদ্ধে তিন গ্রাহকের কাছ থেকে সাড়ে আট লক্ষ টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পায়। তাছাড়াও বিদ্যুত বিল গ্রহণরেজিস্ট্রার অনুযায়ী রাজস্ব টিকেটের স্থিতি গড়মিলও পাওয়া যায়।এবং রাজস্ব টিকেটের অজুহাতে অর্থ আত্মসাতের আলামত পাওয়া গেছে।
এফডিয়ার রেজিস্ট্রার পরীক্ষা করে অফিসার (ক্যাশ) ছোটন চন্দ্র মজুমদারের নামে ছয় মাস মেয়াদী আট লক্ষ টাকার একটি এফডিয়ার পাওয়া গেছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যাংকের শিবপুর শাখার ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম ও অফিসার ক্যাশ ছোটন চন্দ্র মজুমদারকে অন্যত্র বদলি করেছে।
ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়াও চলছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মো. শাহআলম তদন্তে অর্থ আত্মসাতের ঘটনাধরা পড়ার সত্যতা স্বীকার করেছে। তবে এদিকে ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতের ঘটনাটি ধামচাপা দেয়ার জন্য ব্যাংকের একটি প্রভাবশালী চক্র পায়তারা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
« ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর দলিল লেখক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) পৌরসভার ইদ উপহার :: ঈদ উপলক্ষে চাল পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার 8 হাজার ৬০০ দু:স্থ পরিবার »