ইউপি নির্বাচন :: নবীনগরে দলীয় প্রতীক পেতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ
আমিনুল ইসলাম//সারাদেশের ন্যায় ২২ মার্চ আশুগঞ্জ ও সরাইলের পর ৩১ শে মার্চ দ্বিতীয় ধাপ ও ২৩ শে এপ্রিল তৃতীয় ধাপে নবীনগরে ২১টি ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র কে ইউনিয়নগুলোতে চলছে উৎসবমুখর পরিবেশ।প্রত্যেকটি চায়ের দোকানে শুধু একটিই আলাপ এবার প্রথম হচ্ছে দলীয়ভাবে নির্বাচন।এখন শান্তিমত ভোট দিতে পারলেই হয়।ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এখন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
এবারেই প্রথম বারের মতো দলীয় প্রতীকে ইউনিয়ন পরিষদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রতিদ্বদ্ধিতা করবেন। পাশাপাশি কিছু প্রার্থী স্বতস্ত্রভাবে
প্রতিদ্বদ্ধিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে গ্রামীণ হাটবাজার ও জনপদ।ইতিমধ্যে উপজেলা জুড়ে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের বেনার ফেস্টুনে ভরে গেছে গ্রামীণ রাস্তার মোড় ও হাটবাজার।
বর্তমান ও সাবেক চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পাশপাশি তালিকায় রয়েছেন একাধিক নতুন মুখ। সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদ প্রার্থীদের পাশাপাশি সাবেক ছাত্র নেতাদের দৌড়ঝাঁপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।বসে নেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা নিজেদের স্ব-পদে বহাল রাখার জন্য প্রচার- প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন হওয়ার সংবাদ পেয়ে আওয়ামীলীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীরা দলীয় সমর্থন ও পাশাপাশি কেন্দীয় নেতাকর্মীদের আশির্বাদ পাওয়ার জন্য চালিয়ে যাচ্ছে জোরালো লবিং। বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক, ওয়াজ মাহফিল ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে কুশল বিনিময় করে নিজেদের প্রার্থীতার কথা জানাচ্ছেন। দান-দক্ষিনা করে নিজের অবস্থান মজবুত করার চেষ্টা করছেন কোন কোন প্রার্থী।
দলীয় মনোনয়ন পেতে প্রধান দু’দল
আ’লীগ ও বিএনপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা এখন দৌড়ঝাপ শুরু করেছে।তফসিল ঘোষনার পরপরই নির্বাচনী আমেজ ইউনিয়নগুলোতে রীতিমতো চায়ের টেবিলে ঝড় উঠেছে।দলীয় মনোনয়ন পেতে রাজনৈতিক নেতাদের দাড়ে দাড়ে দৌড়াচ্ছেন প্রার্থীরা।দলীয় প্রতীক বানিয়ে নিতে পারলেই জয় নিশ্চিত এমনটি মনে করছেন অনেক প্রার্থী।এমনটি ভেবেই নৌকা অথবা ধানের শীষ প্রতীক পেতে তারা মরিয়া হয়ে উঠেছেন।এতে খরচপত্র যা হয় তা দিতেও তারা প্রস্তুত।
গত পৌরনির্বাচনে জয় জয়কার দেখে এবার উপজেলার ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থীও সংখ্যা বেড়ে গেছে।তাই জোর তদবির- লবিং চলছে উপজেলা ও জেলার শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের কাছে।তাই ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ প্রার্থী নির্বাচনে বর্ধিত সভা করেছেন।শীর্ষ নেতাদের ছবি মাথার উপর রেখে আ’লীগ ও বিএনপি মনোনয়ন প্রার্থীরা ছেপেছেন পোস্টার ব্যানারে। আর এগুলো শোভা পাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে।
বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে জানা যায় যেহেতু দলীয়ভাবে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে,সেহেতু চেয়ারম্যান পদপার্থী কদর একটু বেশি।কেউ কাউকে ছাড় না নিয়ে নিজেদের অবস্থান বড় করতে চাইছে।আর সাধারন জনগনের একটাই প্রত্যাশা যোগ্য ব্যক্তিকে ভোট জয়যুক্ত করবো।
বড়াইল ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী যুবলীগে সদস্য মোঃজাকির হোসেন বলেন,আমি দীর্ঘ দিন যাবত দলের সাথে কাজ করে যাচ্ছি।পরপর দুইবার ইউপি নির্বাচনে অংশগ্রহন করি কিন্তু সামান্য ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়।চেয়ারম্যান হওয়ার স্বপ্ন আমার দীর্ঘ দিনের।এবার যেহেতু প্রথমবার দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে সেহেতু আমি শতভাগ আশাবাদী দল থেকে আমাকে মনোনয়ন দিবে।আমার দীর্ঘ দিনের আশা যদি চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে বড়াইল ইউনিয়নকে একটি আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবো।তাছাড়াও দলের জন্য দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি এবং বিভিন্ন কর্মকান্ডে যে অবধান রেখেছি তা অতুলনীয়।তাছাড়াও যারা প্রার্থী হয়েছেন সবার চেয়ে ভালো অবস্থা আমার।আর সবার চেয়ে বেশি গনসংযোগ করেছি আমি।উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি স্থানীয় সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল ভাইসহ সকল নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে যাচ্ছি।যদি সকলের দোয়া থাকে তাহলে আমি শতভাগ আশাবাদি দল থেকে আমাকে মনোনয়ন দেবে।
বর্তমান ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক বাবুল নিজের অবস্থান অটুট রাখার জন্য সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।তিনি ব্রাক্ষণবাড়ীয়া জেলার শ্রেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহবায়ক ছিলেন।তিনি বলেন,পরপর দুইবার ইউপি নির্বাচনে আমি জয়লাভ করি।জনগনের সমর্থন ও দোয়া থাকলে দল থেকে মনোনয়ন পাবার ব্যাপারে আমি আশাবাদি।ইতি পূর্বে আমি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়মুলক কাজ করে গেছি।তাছাড়া আমার কিছু কাজ রয়ে গেছে যদি দলীয় মনোনয়ন পেয়ে চেয়ারম্যান হতে তাহলে এ কাজগুলোকে প্রাধান্য নিয়ে সর্বপ্রথম কাজ করে যাব।
অপর দিকে নবীনগর উপজেলার আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান(নান্নু মাস্টার)বলেন,বড়াইল ইউপি নির্বাচনে আমি এই প্রথম দলীয়ভাবে অংশগ্রহন করছি।অামি ছাএজীবন থেকে রাজনৈতিক পদচারনা শুরু করি।আর ইউপি নির্বাচনে অংশগ্রহন করা আমার দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন।এখন সবার দোয়া ও সহযোগীতা পেলে দলীয় মনোনয়ন পাবার ব্যাপারে আমি আশাবাদি কারন জেলা উপজেলা ও ইউনিয়নে আমি দীর্ঘ দিন যাবত কাজ করে যাচ্ছি।সমাজের উন্নয়নের সার্থে ও শিক্ষাখাতকে উন্নত করার জন্য আমার চেষ্টা অব্যহতি থাকবে।সমাজের হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাড়িয়ে যাতে সেবা করার সুযোগ পাই এটাই আমার প্রত্যাশা।
দলীয় বলে কথা কেউ কাউ ছাড় না দিয়ে সবাই নিজেদের অবস্থান ধরা রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।সাবেক ছাএনেতা প্রবাসে ২১ বছরে রাজনৈনিকের সাথে জড়িত বর্তমান আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক মোঃনাজমুল হক মোল্লা দল থেকে মনোনয়ন পাবার জন্য মাড়িয়া হয়ে উঠেছে।নিজের অবস্থান বহাল রাখার জন্য উর্দ্দতর নেতাদের কর্মীদের সাথে রাত বিরাতে দৌড়ঝাঁপ চালিয়ে যাচ্ছে।তিনি বলেন,গত নির্বাচনে আমি অংশগ্রহন করি কিন্তু স্থানীয় নেতাকর্মী ও দলের প্রতি সম্মান রেখে তা আবার প্রত্যাহার করি।এবার যেহেতু দলীয়ভাবে নির্বাচন হচ্ছে তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি নির্বাচন করার।তাই মনোনয়নের ব্যাপারে আমি আশাবাদি।তাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সোনার বাংলা গড়ে তুলতে আমি দৃঢ়প্রত্যয়।
আওয়ামীলীগের অংঙ্গসংগঠন জাসদ থেকে ইউপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন সমাজসেবক মরহুম অলেক মীরের এর সুযোগ্য সন্তান দেলোয়ার হোসেন আবু।ইতি মধ্যে তিনি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নিজের অবস্থান সক্রিয় রাখার জন্য দান দণিকা করে যাচ্ছেন।মরহুম বাবার দলকে প্রাধান্য দিয়ে জাসদ থেকে মনোনয়ন নেন।আবু বলেন,যদি জাসদ থেকে মনোনয়ন পেয়ে যদি চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে বাবার আদর্শকে সামনে রেখে এলাকার গরীব দুঃখীদে সেবা করে যাব।মরহুম বাবা এলাকার মসজিদ,মাদ্রাসা,বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন আমিও হতে চাই বাবার মত।এর জন্য সকলে দোয়া ও সহযোগীতা চাই
সবার সাথে তার মিলিয়ে বরাবরের মত এবার বড়াইল ইউনিয়নের সাবেক বি,এন,পির সভাপতি ও চেয়ারম্যান আবুল বাশার নির্বাচনের মাঠে এখন হাঁটাহাটি লড়ায়ে নেমেছে।তরুনদের চেয়ে কোন অংশে কম তিনি।নিজের অবস্থান পুনরায় সক্রিয় রাখার জন্য মনোনয়ন পাবার জন্য নেতাকর্মীদের দাড়প্রান্তে এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে।বাশারের বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে জানিয়ে তার সমর্থকরা বলেন,বিপদে-আপদে সবসময় পাশে পাওয়া যায় তাকে।গভীর রাতে ডাক দিলেও ঘর থেকে বের হয়ে আসেন তিনি।বাশার একজন সত্যিকারের সমাজসেবী। মনে রাখার মতো মানুষের অনেক উপকারই করেছে সে।বড়াইল ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের পছন্দ ব্যক্তি তিনি।সাবেক চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ইউপি ভবন ও রাস্টাঘাটসহ বিভিন্ন কাজে যতেষ্ট সুনাম রয়েছে তার।বাশার বলেন,এবার যেহেতু দলীয়ভাবে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে সেহেতু আমি আশাবাদি দল থেকে আমাকে মনোনয়ন দেবে।এর আগে ও চেয়ারম্যান হিসেবে আমি কাজ করে গেছি।তাছাড়া এলাকার মানুষ বিশ্বাস করেন,আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করলে অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধা পাবেন তারা।আর সে কারণেই এলাকার মানুষ আমার জন্য গনসংযোগ করে যাচ্ছে।
কোন অংশে কম নয় তরুন নেতা বর্তমান ইউপির বি,এন,পির সভাপতি ও সাবেক যু্বদলের সভাপতি শাহ পরান।তাছাড়া তিনি মায়াকানন কল্যান যুব সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।তিনি সর্বপরি জনগনের আপনজন।শাহ পরান বলেন,অর্থের প্রতি আমার কোন লোভ নেই উন্নয়নের জন্য আমি কাজ করে যাব।কারন আমাদের এলাকাটি উন্নয়নের ছোয়া থেকে অনেকটা বঞ্চিত যে পরিমান উন্নয়ন হওয়া দরকার সেই পরিমান উন্নয়ন হয়নি।সন্তাস ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠন করা আমার একমাএ লক্ষ।সমাজের উন্নয়নের জন্য সর্বপরি কাজ করে যাব।যদি চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে চেয়ারম্যান বাবত সম্মানটুকু গরিব দুস্টদের মাঝে বিলিয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।মরহুম মলাই মিয়া সরকার,হেকিম চেয়ারম্যান ও ইব্রাহিম চেয়ারম্যান ও হুমায়ুন কবির চেয়ারম্যান এর মত বিশ্বাসী আমি।তাদেরকে অনুসরন করে আমার যাএা চালিয়ে যাব।তাছাড়া গ্রামের মানুষের কাছে আপনজন পরিচ্ছন্ন ইমেজের এ তরুণ সমাজসেবী।তাছাড়াও কমতি নেই গনসংযোগ।তার সমর্থকরা বলছেন দলের মনোনয়ন পেলে শতভাগ পাশ নিশ্চিত।
অন্যদিকে উপজেলা কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বড়াইল ইউপি সাবেক বি,এন,পির সাধারন সম্পাদক তরুন সমাজসেবক মোঃআনোয়ার হোসেন (বাবুল) বলেন,বি,এন,পি প্রার্থী হয়ে দলের কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম নিয়েছি।
তরুন সমাজ সেবী হিসেবে
সবার কাছে বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে জানিয়ে তার সমর্থকরা।তাছাড়া তিনি সমাজিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মকান্ডে সক্রিয় অবধান রেখেছেন।তিনি বলেন,ছাএ-ছাএী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন করতে চাই।অবহিল ও দুস্ট মহিলাদের
বয়স্ক ভাতার প্রতি বিশেষ নজরদারি থাকবে।যে সমস্ত স্থানে দুর্দশা সে সমস্ত স্থানে দ্রত সমাধান করার চেষ্টা করবো।সমাজে সন্ত্রাস,চুরি,ডাকাতি বন্ধ করতে চাই এবং পরিকল্পিত একটি ইউপি গড়ে তুলতে চাই।তার জন্য সকলের দোয়া ও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।
বড়াইল ইউপি নির্বাচনে পিছিয়ে নেই মনোনয়ন নেওয়া তরুন নেতারা।সবার একটাই আশা মনোনয়ন পেলে পাশ নিশ্চিত।তাই গ্রামের মেঠোপথে ঘুরে বেড়িয়েছেন মানুষের মাঝে।ইউপি ছাএদলে সহ-সভাপতি মোঃজহিরুল ইসলাম খাঁন বলেন,যদি মনোনয়ন পেয়ে যদি চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে দলের আদর্শকে বজায় রেখে কাজ করে যাব এবং সাধারন জনগনের দাবিদাওয়া পুরন করার চেষ্টা করবো।
দল থেকে মনোনয়ন পেতে সবার স্বার্ধমত চেষ্টা ও প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে।সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে তরুনরা পর্যন্ত মনোনয়ন পেতে এখন মাড়িয়া হয়ে উঠেছে।তেমনি চেষ্টার কোন অংশে কম নেই বড়াইল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম এস,এম,ইব্রাহিম খলিলের সুযোগ্য ভাতিজা মোঃজসিম উদ্দীন।উপজেলা বি,এন,পির মৎস্য ও পশুবিষয়ক সম্পাদক তিনি।বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত তাছাড়াও আব্দুল রাজ্জার একাডেমির পরপর দুই বার পরিচালনা পরিষদের নির্বাচিত সদস্য তিনি।জসীম উদ্দীন জানান,চাচার আদর্শকে অনুসরন করে আমার প্রথম পদচারনা শুরু হবে।যদি দল থেকে মনোনয়ন পেয়ে যদি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে পারি।তাহলে এলাকার সর্বপরি উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাব।তার জন্য সকলের দোয়া ও সমর্থন চাই।
উল্লেখ্য নবীনগরে দ্বিতীয় ধাপে ১১ টি ইউনিয়নে ৩১ শে মার্চ ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।