বিজয়ের মাসে আরেক বিজয়:: ছক্কা মেরে সেই পাকিস্তানকে বধ করেই ফাইনালে বাংলাদেশ



মিরপুর থেকে : এই মার্চেই পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ। আগুনঝরা বোলিং করে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে আটকে দিয়ে ৫ বল হাতে রেখে ও ৫ উইকেট হাতে রেখেই পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে পৌছছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
২০১২ সালে সেবার এই পাকিস্তানের বিপক্ষেই ফাইনালে দুই রানে হেরে কাঁদতে হয়েছিল গোটা বাংলাদেশকেই।
এদিন মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে টসে এবার হেরেছিলেন মাশরাফি। তবে, তাতে তার খুব একটা কষ্ট থাকার কথা না। কারণ মাত্র ২৮ রানের মধ্যেই চারটা উইকেট হারিয়ে ভয়াবহ বিপদে পরে পাকিস্তান। তখন চলছে পাকিস্তানের ইনিংসের নবম ওভার।
সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ায় শহীদ আফ্রিদির দল। আর তাতে নেতৃত্ব দেন সরফরাজ আহমেদ ও শোয়েব মালিক। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ৮.২ ওভারে এই দুই ব্যাটসম্যান মিলে যোগ করেন ৭০ রান।
তবে, শোয়েব মালিক ৪১ রান করে আউট হয়ে যাওয়ার পরের ওভারেই শহীদ আফ্রিদি কোন রান না করে সাজঘরে ফিরলে ফের একটা বিপদ আসে পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে।
সেখান থেকে ৪২ বলে ৫৮ রানে অপরাজিত থেকে দলের রান সাত উইকেটে ১২৯ অবধি টেনে নেন সরফরাজ খান। বাংলাদেশের হয়ে পেসার তাসকিন আহমেদ তিনটি ও বাঁ-হাতি স্পিনার আরাফাত সানি দুটি উইকেট নেন।
৪৮ বলে ৪৮ রানে করে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ হয়েছেন সৌম্য সরকার।