Main Menu

আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ নির্মাণ কাজ আগামী বছর শুরু

+100%-

২০১৫ সলের জানুয়ারী মাসে শুর হবে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের কাজ। আগামী আগষ্ট অথবা সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকায় বাংলাদেশ-ভারতের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বৈঠক হবে। সেখানে রেলপথের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে। আগরতলা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় ১৮ জুন এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রতিবেদন সুত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশ ও ভারতের উচ্চ পর্যায়ের দুটি প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। বৈঠকে বাংলাদেশ দলে ছিলেন রেল মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সুনীল চন্দ্র পাল, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্তি মহা পরিচালক (অবকাঠামো) মো: আমজাদ হোসেন, উপ-মুখ্য কর্মকর্তা আব্দুল মমিন, বাংলাদেশ রেলওয়ে (পূর্ব), অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো: শহিদুল ইসলাম, উপ-আঞ্চলিক বিষয়ক কর্মকর্তা সুব্রত মৈত্র, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত কর্মকর্তা এ এফ এম জাহিদুল ইসলাম, ড. নাসারুফ হোসেন প্রমুখ। ভারতের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন পররাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের য্গ্মু সচিব আলোক কুমার সিনহা, বাংলাদেশ ও মায়ানমার বিষয়ক য্গ্মু সচিব শ্রমতি শ্রীপ্রিয়া রঙ্গনাথন, রেলের উপদেষ্টা শ্রীমতি চন্দ্রিমা রাও, উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলে প্রধান প্রকৌশলী হরপাল সিং, ইরকনের জিএম যোগেশ কুামর মিশ্র।
আগরতলাস্থ ত্রিপুরা রাজ্যের অতিথিশালায় বিকারৈ বৈঠক শেষে  সাংবাদিক সম্মেলনে ভারতীয় দলের প্রধান আলোক কুমার সিনহা জানান, প্রকল্পের জন্য টাকা বরাদ্দ হয়ে গেছে। আগরতলা অংশে জমি চিহ্নিত করনের কাজ শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে জমি অধিগ্রহন। বাংলাদেশ অংশে জমি চিহ্নিত করনের কাজ এখনও সম্পন্ন হয়নি। তবে দ্রুত সম্পন্ন হবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ্গাামী আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যে আগরতলা-আখাউড়া রেলপথ নির্মানের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। এদিকে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ২৫৬ কোটি টাকা। এর পুরোটাই বহন করবে ভারত সরকার। আগরতলা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হবে। ভারতীয় অংশে নির্মাণ হবে ৫ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশ অংশে ১০ কিলোমিটার।  তারমধ্যে ভারত সীমান্ত হবে নিশ্চিন্ত পুর এবং বাংলাদেশ সীমান্ত হবে গঙ্গাসাগর স্টেশন।রেলপথ সম্পন্ন হলে আখাউড়া ও আগরতলা মালপত্র আদান প্রদানের বড় কেন্দ্র হয়ে উঠবে। পাশাপাশি উভয় দেশের মানুষের রেলপথে আসা-যাওয়াও সম্ভব হবে। 






Shares