Main Menu

সরাইলে ইউপি কমপ্লেক্সের জায়গা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসন

+100%-

মোহাম্মদ মাসুদ, সরাইল থেকে:: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলায় ইউপি কমপে¬ক্সে ভবনের জায়গা পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসন। গতকাল রোববার সকালে উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নে যান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ ছাল¬াল। এ সময় তার সাথে ছিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরান হোসেন। তিনি পরিদর্শন কালে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, মহিলা সদস্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে কথা বলেন। পরে তিনি পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত স্থানটি পরিদর্শন করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যে উপজেলার বেশ কয়েকটি স্থানে ইউপি কমপে¬ক্স নির্মিত হয়েছে। জায়গার অভাবে গত ১০/১৫ বছরেও কমপে¬ক্স করতে পারেননি শাহজাদাপুরের সাবেক চেয়ারম্যানরা। শাহজাদাপুর ইউনিয়নের সকল গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ১৯৫৬ সালে দেওড়ায় ইউনিয়ন অফিস স্থাপিত হয়। তখন চেয়ারম্যান ছিলেন আবদুল ময়েজ খান। অদ্যাবধি সেখানেই চলছে কার্যক্রম। এখানে (বর্তমান পরির্ষদ) প্রয়োজনীয় জায়গা নাথাকায় বর্তমান চেয়ারম্যান পরিষদের সকলকে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জায়গার সন্ধান করছিল। পরে বর্তমান পরিষদের নিকটে শাহজাদাপুর নিয়ামতপুর ধাওরিয়া দেওড়া সড়কের পাশে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে উঁচু ২৫ শতাংশ জায়গা পেয়েছেন। এখানে রয়েছে বিদ্যুত। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। আশপাশে রয়েছে মসজিদ মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাজার ও দোকানপাট । দাতা পরিষদের নামে জায়গাটি রেজিষ্ট্রি করে দিয়েছেন। গত ২২ জানুয়ারী পরিষদের অধিকাংশ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে দেওড়ার ওই জায়গায় কমপে¬ক্স ভবন নির্মানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে রেজুলেশন করেন। বিষয়টি ২৭ জানুয়ারী উপজেলার মাসিক সভায় অনুমোদন পায়। নিয়ম মাফিক তদন্ত শেষে নির্বাহী কর্মকর্তা প্রতিবেদন তৈরী করে জেলায় প্রেরন করেন। বিষয়টি জেনে গাত্রদাহ শুরু হয় স্থানীয় একটি স্বার্থান্বেষী মহলের। তারা মহৎ এ কাজটিকে বাঁধা গ্রস্থ করতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েন ষড়যন্ত্রে। তড়িঘড়ি করে তারা চেয়ারম্যানকে কিছু না বলে হাওর এলাকায় একটি জায়গা রেজিষ্ট্রি দেখিয়ে নিজেরাই গত ২৭ এপ্রিল আবেদন করে বসেন। গতকাল তাদের ওই জায়গায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়। বিশাল হাওর, বর্ষায় ২০/২৫ ফুট পানির নীচে তলিয়ে যায়। পাশের সড়কে হয় ৭/৮ ফুট পানি। বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা। গ্রাম সৃষ্টির পর থেকে নেই বিদ্যুত। তথ্য সেবা বঞ্ছিত ও ডাকাত আতঙ্কের অভয়ারণ্য। সরাইল উপজেলার মলাইশ শাহজাদাপুর সড়কের হাওরের মাঝখানের ওই জায়গায় ইউনিয়ন কমপে¬ক্স স্থাপনের দাবী তুলেছে গুটিকয়েক লোক। তাদের পেছনে কলকাঠি নাড়ছেন স্বার্থান্বেষী একটি মহল। বিলম্বিত করছে কমপে¬ক্স নির্মাণের কাজ। গতকাল রোববার বিষয়টি তদন্ত করেছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ ছাল¬াল। শাহজাদাপুর ইউনিয়নের একাধিক ইউপি সদস্য, সদস্যা ও বাসিন্ধারা বলেন, কমপে¬ক্স ভবনের জন্য দেওড়ার জায়গাটি সব দিক দিয়ে ঠিক আছে। সমগ্র ইউনিয়নবাসীর সুবিধা ও ভাল কাজ প্রত্যাশা করলে এখানেই ভবন হওয়া উচিত। হাওরের ওই জায়গায় বিদ্যুত না থাকায় ডিজিটাল উন্নয়ন ই-তথ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হবে ইউনিয়নবাসী। পণ্য পরিবহনে সরকারের অতিরিক্ত ব্যয় হবে। এ ছাড়া এখানে দিনের বেল্য়াই নিয়মিত ডাকাতি হয় বলে অভিযোগ করেন তারা। বর্ষায় সামনের সড়কে ৭/৮ ফুট পানি হয়। নির্জন ওই স্থানে কমপে¬ক্স হলে মালামাল ও চৌকিদারদের পাহাড়া দেওয়ার জন্য আলাদা ফোর্সের ব্যবস্থা করতে হবে। এখানে একটি পুলিশ ফাঁড়ি করা দাবী এলাকাবাসীর। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ ছাল¬াল  বলেন, সরজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে স্থানীয় লোকদের সাথে কথা বলেছি। আমার মতামত লিখিত ভাবে জানাব।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলায় ইউপি কমপে¬ক্সে ভবনের জায়গা পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসন। গতকাল রোববার সকালে উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নে যান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ ছাল¬াল। এ সময় তার সাথে ছিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরান হোসেন। তিনি পরিদর্শন কালে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, মহিলা সদস্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে কথা বলেন। পরে তিনি পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত স্থানটি পরিদর্শন করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যে উপজেলার বেশ কয়েকটি স্থানে ইউপি কমপে¬ক্স নির্মিত হয়েছে। জায়গার অভাবে গত ১০/১৫ বছরেও কমপে¬ক্স করতে পারেননি শাহজাদাপুরের সাবেক চেয়ারম্যানরা। শাহজাদাপুর ইউনিয়নের সকল গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ১৯৫৬ সালে দেওড়ায় ইউনিয়ন অফিস স্থাপিত হয়। তখন চেয়ারম্যান ছিলেন আবদুল ময়েজ খান। অদ্যাবধি সেখানেই চলছে কার্যক্রম। এখানে (বর্তমান পরির্ষদ) প্রয়োজনীয় জায়গা নাথাকায় বর্তমান চেয়ারম্যান পরিষদের সকলকে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জায়গার সন্ধান করছিল। পরে বর্তমান পরিষদের নিকটে শাহজাদাপুর নিয়ামতপুর ধাওরিয়া দেওড়া সড়কের পাশে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে উঁচু ২৫ শতাংশ জায়গা পেয়েছেন। এখানে রয়েছে বিদ্যুত। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। আশপাশে রয়েছে মসজিদ মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাজার ও দোকানপাট । দাতা পরিষদের নামে জায়গাটি রেজিষ্ট্রি করে দিয়েছেন। গত ২২ জানুয়ারী পরিষদের অধিকাংশ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে দেওড়ার ওই জায়গায় কমপে¬ক্স ভবন নির্মানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে রেজুলেশন করেন। বিষয়টি ২৭ জানুয়ারী উপজেলার মাসিক সভায় অনুমোদন পায়। নিয়ম মাফিক তদন্ত শেষে নির্বাহী কর্মকর্তা প্রতিবেদন তৈরী করে জেলায় প্রেরন করেন। বিষয়টি জেনে গাত্রদাহ শুরু হয় স্থানীয় একটি স্বার্থান্বেষী মহলের। তারা মহৎ এ কাজটিকে বাঁধা গ্রস্থ করতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েন ষড়যন্ত্রে। তড়িঘড়ি করে তারা চেয়ারম্যানকে কিছু না বলে হাওর এলাকায় একটি জায়গা রেজিষ্ট্রি দেখিয়ে নিজেরাই গত ২৭ এপ্রিল আবেদন করে বসেন। গতকাল তাদের ওই জায়গায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়। বিশাল হাওর, বর্ষায় ২০/২৫ ফুট পানির নীচে তলিয়ে যায়। পাশের সড়কে হয় ৭/৮ ফুট পানি। বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা। গ্রাম সৃষ্টির পর থেকে নেই বিদ্যুত। তথ্য সেবা বঞ্ছিত ও ডাকাত আতঙ্কের অভয়ারণ্য। সরাইল উপজেলার মলাইশ শাহজাদাপুর সড়কের হাওরের মাঝখানের ওই জায়গায় ইউনিয়ন কমপে¬ক্স স্থাপনের দাবী তুলেছে গুটিকয়েক লোক। তাদের পেছনে কলকাঠি নাড়ছেন স্বার্থান্বেষী একটি মহল। বিলম্বিত করছে কমপে¬ক্স নির্মাণের কাজ। গতকাল রোববার বিষয়টি তদন্ত করেছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ ছাল¬াল। শাহজাদাপুর ইউনিয়নের একাধিক ইউপি সদস্য, সদস্যা ও বাসিন্ধারা বলেন, কমপে¬ক্স ভবনের জন্য দেওড়ার জায়গাটি সব দিক দিয়ে ঠিক আছে। সমগ্র ইউনিয়নবাসীর সুবিধা ও ভাল কাজ প্রত্যাশা করলে এখানেই ভবন হওয়া উচিত। হাওরের ওই জায়গায় বিদ্যুত না থাকায় ডিজিটাল উন্নয়ন ই-তথ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হবে ইউনিয়নবাসী। পণ্য পরিবহনে সরকারের অতিরিক্ত ব্যয় হবে। এ ছাড়া এখানে দিনের বেল্য়াই নিয়মিত ডাকাতি হয় বলে অভিযোগ করেন তারা। বর্ষায় সামনের সড়কে ৭/৮ ফুট পানি হয়। নির্জন ওই স্থানে কমপে¬ক্স হলে মালামাল ও চৌকিদারদের পাহাড়া দেওয়ার জন্য আলাদা ফোর্সের ব্যবস্থা করতে হবে। এখানে একটি পুলিশ ফাঁড়ি করা দাবী এলাকাবাসীর। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ ছাল¬াল  বলেন, সরজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে স্থানীয় লোকদের সাথে কথা বলেছি। আমার মতামত লিখিত ভাবে জানাব।






Shares