Main Menu

কসবা পৌরসভা ভবন ফাটলের কারণে, চলাফেরা করতে নিষেধ করছে উপজেলা নির্বাহী অফিসার

+100%-



কসবা প্রতিনিধি ঃ কসবা পৌরসভা ভবন ফাটলের সংবাদ প্রকাশের পর কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জালাল সাইফুর রহমান অবশেষে লিখিত ভাবে নিষেদ করেছেন ।তিনি কসবা উপজেলা প্রেসকাবকে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই কথা জানান। কসবা পৌর কর্মকর্তা কর্মচারীরা যেন ঝুকি পূর্ণবিল্ডিং কাজ না করেন সেই জন্য লিখিত ভাবে পত্র দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা এলাকায় অবস্থিত কসবা পৌরসভা ও ব্যস্ততম একটি বিপনিবিতানের উপর তলায় (কসবা উপজেলা পিরষদ রেষ্টহাউজ ভবনে) ফাটল ধরেছে।কসবা পৌরসভার কয়েকটি দেয়াল ও অফিস কসহ পিলারে ফাটল দেখা দিয়েছে। কসবা উপজেলা পরিষদ ৪নং মাকেটের বিপণিবিতানের উপর তলায় রেষ্টহাউজের পূর্ব ও পশ্চি পাশে ব্যাপক ভাবে ফাটল দেখা দিয়েছে।কসবা পৌর সভা ভবনের ফাটল গুলো ব্যাপক ভাবে দিন দিন ফাটল বৃদ্ধি পেলেও পৌরকর্মচারীরা জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে। কসবা পৌরকর্মচারীদের অভিযোগ,এ ধরণের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার মধ্যেও কাজ করতে হচ্ছে। ১কোটি ৯৬লাখ টাকা ৪৮ হাজার টাকা ব্যয়ে কসবা পৌরসভা দু’তলা ভবন নির্মাণ হলেও সঠিকভাবে নির্মাণের কাজ না করায় এই অবস্থায়হয়েছে বলে একাধিক সূত্রটি জানান।নির্মাণ অবস্থায় একের পর এক ফাটল দেখা দিয়েছে।পৌরসভার কাউন্সিলর জসীম উদ্দিন আহাম্মদ ঠিকাদারের বিল পরিশোধ না করার জন্য সাবেক পৌর প্রসাশক ও কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহাম্মদ কবীরের কাছে অভিযোগ দিয়ে ও কোনো ফল হয়নি।ফাটল অবস্থায় নির্মাণ কাজের সকল বিল পরিশোধ করায় পৌরসচেতন মহলের মনে ধারণ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বর্তমানে যে কোনো সময় কসবা পৌরসভা ভবন ও কসবা উপজেলা পরিষদ-৪নং মার্কেটএর উপর রেষ্টহাজটি ফাঠলের ফলে যে কোনো সময় এই দুইটি ভবন ধসে গিয়ে বড় ধরণের অঘটন সৃষ্টি হয়ে জানমালের ক্ষতি হওয়া সম্ভবনা রয়েছে বলে সচেতন মহল কসবা উপজেলা প্রেসকাবের সাংবাদিকদের কাছে অভিমত প্রকাশ করেছেন।






Shares