Main Menu

আইনমন্ত্রীর এপিএস’র নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা: কসবায় ১জন আটক

+100%-

কসবা উপজেলা প্রতিনিধি:  আইন,বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনী এলাকা কসবা -আখাউড়ার এম পি আনিসুল হকের এপিএস এড. রাশেদুল কাওছার ভূইয়া জীবনের ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে (সরকারী) চাকুরী দিবে বলে প্রতারণা করায় রহমউল্লাহ নামে একজনকে ৭ অক্টোবর রবিবার সকালে কসবা থেকে আটক করেছে পুলিশ । অপর প্রতারক সাইদুর ইসলাম সাজিদ পলাতক থাকায় তাকে আটক করতে পারেনি বলে থানা পুলিশ জানান। তাদের বিরুদ্ধে কসবা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে পুলিশ জানান।

কসবা উপজেলার বায়েক ইউপির চান্দলা গ্রামের শাহিনুর সহ অপর একজন থেকে নগদ ৬ লাখ ৫০হাজার টাকা প্রতারণা করা হয়। আইনমন্ত্রীর এপিএস এর নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা করার দায়ে অপর প্রতারকের বিরুদ্ধে কসবাস্থ আইনমন্ত্রীর এপিএস এর বাসায় অভিযোগ করতে এসে পুলিশে সোর্পদ করেন আইনমন্ত্রীর এপিএস এড.রাশেদুল কাওছার ভুইয়া জীবন। আটক আসামীর নাম মো:রহমত উল্লাহ।

পলাতক আসামী খাড়েরা ইউপির দেলী গ্রামের দারু মেম্বারের পুত্র সাজিদুল ইসলাম সাজিদ পলাতক থাকায় তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। আইনমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর এপিএসর সুনাম নষ্ট করার জন্য এলাকার কিছু সংঘবদ্ধ প্রতারকরা এই কাজ করছেন বলে সচেতনমহল জানান।

উল্লেখ্য যে; এর আগেও চাকুরি দেওয়ার নামে টাকা নিয়ে প্রতারণা করায় কসবা থানায় একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছিল। প্রতারণা মামলার সাজিদুল ইসলাম সাজিদের বিরুদ্ধে গত ৩ অক্টোবর ২০১৫ইং ৪০৬/৪১৭ পেনাল কোড এনে আইনমন্ত্রীর এপিএস এড.রাশেদুল কাওসার ভুইয়া জীবন কসবা থানায় মামলা দায়ের করেছিলেন।
ঐ মামলার আসামীরাও ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার খাড়েরা ইউপি দেলী গ্রামের দারু মেম্বারে পুত্র মো:সাইয়েদুল ইসলাম সাজিদ ।
আজ রোববার পুলিশ কসবাস্থ তার ভাড়াটিয়া বাসায় গেলে সে পালিয়েছে এবং ঘর তালাবদ্ধ বলে কসবা থানার এসআই ফারুক আহাম্মেদ জানান।






Shares