আজ ৬ ডিসেম্বর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া মুক্ত দিবস।




এছাড়া গঙ্গাসাগর টানমান্দাইলে রয়েছে ৩৩ জন মুক্তিযোদ্ধার গণকবর।জানা যায়, ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর আখাউডড়ার উত্তর সীমান্তবর্তী আজমপুর ও রাজাপুর এলাকায় পাক বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধ হয়। ৩ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিবাহিনী আজমপুরে শক্ত অবস্থান নিলে সেখানেও অবিরাম যুদ্ধ হয়। ওই যুদ্ধে পাকহানাদার বাহিনীর ১১ সৈন্য নিহত ও মুক্তিবাহিনীর দু’জন সিপাহী ও একজন নায়েক সুবেদার শহীদ হন।৪ ডিসেম্বর আজমপুরে পাক বাহিনীর মর্টারশেলের আঘাতে শহীদ হন লে. ইবনে ফজল বদিউজ্জামান।
৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী সম্মিলিতভাবে আখাউড়া আক্রমণ করে। ৫ ডিসেম্বর তুমুল যুদ্ধের পর ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া সম্পূর্ণভাবে শত্রু মুক্ত হয়। পরে আখাউড়া ডাকঘরের সামনে লাল সবুজ পতাকা উত্তোলন করেন পূর্বাঞ্চলীয় রণাঙ্গনের প্রধান জহুর আহাম্মদ চৌধুরী।এদিকে, যথাযোগ্য মর্যাদায় আখাউড়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে বিভিন্ন সংগঠন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আখাউড়া উপজেলা ডাকঘরের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তেলন, আনন্দ শোভাযাত্রা ও স্মৃতি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ।
« নৌকার দূর্গে হানা দিয়েছে কিছু টাকাওয়ালা লোক:: বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) নবীনগরে নারী কর্মীদের সঞ্চয়কৃত অর্থের চেক বিতরণ »