২০১৫ সালের জানুয়ারী মাসে শুরু হচ্ছে না আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের কাজ



প্রতিনিধি ॥ ২০১৫ সালের জানুয়ারী মাসে শুরু হচ্ছে না আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ নির্মান কাজ। এখনো শেষ হয়নি জমি অধিগ্রহন। জমি অধিগ্রহনের কাজ শেষ হলে শুরু হবে রেলপথের কাজ বলে জানিয়েছে আগরতলা বৈঠকে যাওয়া বাংলাদেশী প্রতিনিধি দল। আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ২৫৬ কোটি টাকা। এর পুরোটাই বহন করবে ভারত সরকার। আগরতলা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হবে। ভারতীয় অংশে নির্মাণ হবে ৫ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশ অংশে ১০ কিলোমিটার। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশ ও ভারতের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের দুই দিনের বৈঠক শেষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে আখাউড়া স্থল বন্দরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বাংলাদেশী প্রতিনিধি দল।
বাংলাদেশর প্রতিনিধি দলে ছিলেন রেল মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সুনীল চন্দ্র পাল, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহা পরিচালক (অবকাঠামো) মো: আমজাদ হোসেন, উপ-মুখ্য কর্মকর্তা আব্দুল মমিন, বাংলাদেশ রেলওয়ে (পূর্ব), অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো: শহিদুল ইসলাম, উপ-আঞ্চলিক বিষয়ক কর্মকর্তা সুব্রত মৈত্র, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত কর্মকর্তা এ এফ এম জাহিদুল ইসলাম, ড. নাসারুফ হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের প্রধান রেল মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সুনীল চন্দ্র পাল জানান, আগরতলা অংশে জমি চিহ্নিত করনের কাজ শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে জমি অধিগ্রহন। বাংলাদেশ অংশে জমি চিহ্নিত করনের কাজ এখনও সম্পন্ন হয়নি। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগাামী আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যে আগরতলা-আখাউড়া রেলপথ নির্মানের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।