বিজয়নগরে পানি শূন্যতায় ৭৫০ একর জমিতে বোরো আবাদ ব্যাহত
ডেস্ক ২৪:: বিজয়নগরে চলতি বোরো মৌসুমে অন্তত ৪৫ হাজার মন ধান উৎপাদন ব্যহত হওয়ার আশংকা রয়েছে। এ নিয়ে কৃষকরা চিন্তিত। স্থানীয় গরীব কৃষকরা মানুস্য সৃষ্ট সংকট থেকে পরিত্রান পেতে এখানে সেখানে ঘুরছে। কৃষি কর্মকর্তারা বলেছেন, ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে। জেলার বিজয়নগর উপজেলার অন্তত ৭৫০ একর জমি পানির অভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের সেমড়া কাঁদর খালে মাছ ধরার জন্য বাঁধ দেওয়া হয়। ফলে চাহিদামতো পানি না পাওয়ায় এলাকার ফসলি জমি চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। সূত্র জানায়, প্রতি একর জমিতে অন্তত ৬০ মণ ধান হওয়ার কথা। কিন্তু কাঁদর খালটি লিজ দেওয়ায় বিপুল পরিমাণ জমিতে সেচ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। পানির অভাবে অন্তত সাড়ে চার লাখ মণ ধান কম উৎপাদন হবে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে বিজয়নগরের ইউএনও আকতার উন নেছা শিউলীর কাছে ভুক্তভোগীরা লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদন বলা হয়, উপজেলার সেমড়া, তালতলা, ফতেহপুর, বুল্লা, মেরাসানী, গাছতলা, গোপালপুর, মিঠাপুকুর, এখতারপুর, পাইকপাড়া, মেঘশিমুল, বড়চাল, হাজীপুর, হাতুড়াপাড়া এবং বুধন্তি ইউনিয়নের আংশিকসহ আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা কৃষি ফসলের উপর নির্ভরশীল। এসব গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে গেছে কাঁদর খাল। এ খালের পানিতে গ্রামের ৭ হাজার ৫০০ একর জমিতে বোরো চাষ হয়। খালটি বহিরাগতদের ইজারা দেওয়ায় তারা মাছ ধরার জন্য ইচ্ছামত স্লুইস গেট খোলা এবং বন্ধ রাখে। এছাড়া ইজারাদাররা সেচে খালটি ইতোমধ্যে পানিশূন্য করে ফেলেছেন। পাশ্ববর্তী জমি পানির অভাবে খাঁ খাঁ করছে। কোনো কোনো জমি ফেটে চৌচির হয়েছে। লিজ গ্রহণকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় কৃষকরা ভয়ে প্রতিবাদ করেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের সেমড়া কাঁদর খালে মাছ ধরার জন্য বাঁধ দেওয়া হয়। ফলে চাহিদামতো পানি না পাওয়ায় এলাকার ফসলি জমি চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। সূত্র জানায়, প্রতি একর জমিতে অন্তত ৬০ মণ ধান হওয়ার কথা। কিন্তু কাঁদর খালটি লিজ দেওয়ায় বিপুল পরিমাণ জমিতে সেচ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। পানির অভাবে অন্তত সাড়ে চার লাখ মণ ধান কম উৎপাদন হবে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে বিজয়নগরের ইউএনও আকতার উন নেছা শিউলীর কাছে ভুক্তভোগীরা লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদন বলা হয়, উপজেলার সেমড়া, তালতলা, ফতেহপুর, বুল্লা, মেরাসানী, গাছতলা, গোপালপুর, মিঠাপুকুর, এখতারপুর, পাইকপাড়া, মেঘশিমুল, বড়চাল, হাজীপুর, হাতুড়াপাড়া এবং বুধন্তি ইউনিয়নের আংশিকসহ আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা কৃষি ফসলের উপর নির্ভরশীল। এসব গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে গেছে কাঁদর খাল। এ খালের পানিতে গ্রামের ৭ হাজার ৫০০ একর জমিতে বোরো চাষ হয়। খালটি বহিরাগতদের ইজারা দেওয়ায় তারা মাছ ধরার জন্য ইচ্ছামত স্লুইস গেট খোলা এবং বন্ধ রাখে। এছাড়া ইজারাদাররা সেচে খালটি ইতোমধ্যে পানিশূন্য করে ফেলেছেন। পাশ্ববর্তী জমি পানির অভাবে খাঁ খাঁ করছে। কোনো কোনো জমি ফেটে চৌচির হয়েছে। লিজ গ্রহণকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় কৃষকরা ভয়ে প্রতিবাদ করেন না।
এমতবস্থায় জমি চাষের জন্য কাঁদর খালের পানির প্রয়োজন। দ্রুত এ খালের পানি সরবরাহ নিশ্চিতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানিয়েছে স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা। নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় পুরো ঘটনাটি তদন্তের জন্য উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মশকড় আলীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা মশকর আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি জমি পরিদর্শন করেছি। আরো তদন্ত হবে। বীজ তলায় সেচের প্রয়োজন আছে। এলাকার মানুষের ও বীজতলার প্রয়োজন আছে। পানি সেচের ব্যবস্থার মাধ্যমে বোরো ধান চাষ সম্ভব হবে। তিনি কৃষি জমির স্বার্থে খাল লিজ না দেয়ার প্রয়োজন বলে মনে করেন।
« বিজয়নগরে মোকতাদির চৌধুরী এমপি কর্তৃক রচিত ও প্রকাশিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবন ও কর্ম নামক বই বিতরণ (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাপুলিশের ওয়েবসাইট উদ্বোধন(ভিডিও) »