পুর্ণবাসন ও ক্ষতিপুরন না দিলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি।
আশুগঞ্জ পুনর্বাসন মার্কেটের ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপুরনের দাবীতে সমাবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ আশুগঞ্জ নদী বন্দরের পুনর্বাসন মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামোর মালিক ও ব্যবসায়ীদের পূণর্বাসনসহ ক্ষতিপূরণ এবং শ্রমিক কর্মচারীদের ক্ষতি পুরনের দাবীতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত। শনিবার সকালে ফেরিঘাট পুনর্বাসন মার্কেট ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসা রক্ষা কমিটির উদ্যোগে ফেরীঘাট পুনবাসন মার্কেটে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে ফেরিঘাট পুনর্বাসন মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসা রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক হাজী মোঃ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, ফেরিঘাট পুনর্বাসন মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসা রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব হাজী মো.সায়েদুর রহমান, যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন, যুগ্ম সদস্য সচিব হাজী ইব্রাহিম মোল্লা, আশুগঞ্জ শহর শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি গোলাম হোসেন ইপটি, বীর মুক্তিযোদ্ধা হেবজুল বারি, মুখ্য সমন্বয়ক মো.আব্দুল হাশিম, বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বকুল, আশুগঞ্জ ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি হাজী হুমায়ুন কবির সরকার, ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ইদন মিয়া মিন্টু, আশুগঞ্জ পরিবেশক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জুয়েল, মেঘনা মাঝি সমবায় সমিতির সভাপতি কদর আলী সরকার, হাজী মজিবুর রহমান সরকার প্রমুখ। সমাবেশটি পরিচালনা করেন মোশারফ হোসেন মুন্সি।
এ সময় বক্তারা বলেন, আশুগঞ্জ নদী বন্দরের ফেরিঘাট এলাকায় অন্তত সাত শতাধিক ব্যবসায়ী সার, রড, সিমেন্টসহ নানা প্রতিষ্ঠান নিয়ে ব্যবসা করে আসছে। এসব প্রতিষ্ঠানে অন্তত কয়েক হাজার শ্রমিক জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। কিন্তু বিআইডব্লিউটিএ হঠাৎ করে বন্দরে নতুন করে জেটি নির্মানের সিদ্ধান্ত নেন। এবং জেটি বাস্তবায়ন করতে হলে বন্দরের পূর্ণবাসন মার্কেকটি উচ্ছেদ করতে হবে। বন্দরের ব্যবসায়ীদের কোন প্রকার ক্ষতিপুরণ অথবা পুর্ণবাসন না করে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলে বন্দরের ব্যবসায়ীরা চরম ভাবে ক্ষতি সম্মুখীণ হবে। তাই বন্দরের ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনসহ ক্ষতি পূরণ না দিলে আন্দোলনের মাধ্যমে তা প্রতিহত করা হবে।