মোক্তাদির চৌধুরী এমপির নাসিরনগর সংখ্যালঘুদের বাড়ী ঘর ও মন্দির পরিদর্শন
‘তাণ্ডবে দলের কারো ইন্ধন থাকলে ব্যবস্থা’




বুধবার দুপুরে নাসিরনগরের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা হচ্ছে। এ জন্য যা যা করার সবই করা হবে। একই সঙ্গে এ ঘটনা তদন্তে যদি কোনো আওয়ামী লীগ নেতার ইন্ধনের কথা বেরিয়ে আসে তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার দিন দায়িত্বে অবহেলার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার অফিসার ইনচার্জের প্রত্যাহার দাবি করেন তিনি। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী মন্টুসহ জেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, ঘটনার দিন একটি সমাবেশে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে যোগদান করেন। এ সময় চাপরতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুরুজ আলী সমাবেশে উত্তেজনাকর বক্তব্য দেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
তবে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেছেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার প্রতিবাদ করে রসরাজের ফাঁসির দাবি করেছি। সেখানে কোনো উসকানিমূলক বক্তব্য ছিল না।