গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সাংবাদিক হাবিবুর রহমান মিলন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন-মোকতাদির চৌধুরী এম.পি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রিপোর্ট ॥ প্রধান মন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব, বিশিষ্ট লেখক, মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি বলেছেন, প্রয়াত সাংবাদিক হাবিবুর রহমান মিলন ছিলেন একজন কিংবদন্তীতূল্য সাংবাদিক। দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার অগ্রণী ভূমিকা ছিল। গণতন্ত্রের বিকাশে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ছিলেন দুঃসময়ের কান্ডারি। হাবিবুর রহমান মিলন আজীবন দেশ ও জাতির জন্য কাজ করে গেছেন। আমরা তার কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, আজ সাংবাদিকদের অভিভাবক হাবিবুর রহমান মিলন নেই। আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
মোকতাদির চৌধুরী এম.পি ঢাকায় কর্মরত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য কাজ করার আহবান জানান। তিনি গতকাল পার্লারমেন্ট মেম্বার ক্লাবে ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাংবাদিকদের ইফতার মাহফিল ও প্রয়াত সাংবাদিক হাবিবুর রহমান মিলনের শোক সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন। শোক সভায় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, রংধনু টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছানাউল্লাহ লাভলু, সময় টিভির পরিচালক মোর্শেদুল ইসলাম, কালেরকণ্ঠের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক গাউছুর রহমান পিয়াস, সমকালের বিশেষ প্রতিবেদক রাজীব নূর, ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ফোরামের আহবায়ক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, বিজয় টিভির বার্তা সম্পাদক ইমরান সুমন, ভোরের কাগজের ক্রীড়া প্রতিবেদক সৈয়দ সাব্বির আহমেদ, বিডি নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সিনিয়র সাব এডিটর ফারহানা মিলি, এটিএন নিউজের প্রেজেন্টার আঁখি ভদ্র ও জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার সৈয়দা ফরিদা ইয়াছমিন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাংবাদিক ওয়ালিদ সিকদার রবিন। শোক সভায় উপস্থিত ছিলেন মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঞা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজুল হক। পরে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।