মামলা নিষ্পত্তিতে তদন্তকারী অফিসার এবং এম-ও সাক্ষী গুরুত্বপূর্ন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মনির কামাল বলেছেন, মামলা নিষ্পত্তিতে তদন্তকারী অফিসার এবং এম-ও সাক্ষী গুরুত্বপূর্ন। তিনি বলেন, সকলের সমন্বয়ে একটি সুন্দর বিচার বিভাগ তথা দেশের কল্যাণ, শাসন বিভাগ, আইন বিভাগ এবং সব কিছু মিলেই আমরা জনগনের কল্যানে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি সিভিল সার্জন ও পুলিশ সুপার প্রতিনিধিকে উদ্দেশ্যে করে তদন্তকারী অফিসার ও এম-ও স্বাক্ষী হাজিরের লক্ষ্যে পুলিশে বিপি নম্বর এবং ডাক্তারদের কোড নম্বর এর পাশাপাশি ব্যাক্তিগত ইমেইল নাম্বার ব্যবহারের তাগিদ প্রদান করেন।
শনিবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক আয়োজিত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সম্মেলন কক্ষে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জয়ন্ত রানী রায়ের উপস্থাপনায় তিনি আরো বলেন, সামনে পবিত্র রমজান মাস সাধারণ জনগন যেন কোন রকম ভোগান্তির স্বীকার না হয় সে দিকে আইন শৃংখলা বাহিনীসহ সমাজপতিগন খেয়াল রাখতে হবে।
উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন, বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ড. মোহাম্মদ শাহানুর আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন, বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরাফ উদ্দিন আহমেদ, জেলা ও দায়রা জজ কোর্টের ভারপ্রাপ্ত পিপি এডঃ এস.এম ইউসুফ, জেলা আইনজীবি সমিতির সভাপতি এডঃ সারোয়ার-ই আলম, সাধারণ সম্পাদক এডঃ শফিউল আলম লিটন, সদর হাসপাতালের আরএমও ডাঃ আজহারুর রহমান, সিভিল সার্জন প্রতিনিধি ডাঃ শাহরিযার, পুলিশের কোর্ট পরির্দশক, মোঃ মাহাবুবুর রহমান,।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সুলতান সোহাগ উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা আহমেদ, আয়েশা বেগম, তারান্নুম রাহাত, জেল সুপার নুরু নবী, মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, ট্রাফিক ইন্সফেক্টর, বিজিবি, র্যাব প্রতিনিধিসহ অত্র জেলার বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জ ও তাদের প্রতিনিধিগণসহ চীফ জুডিসিয়াল আদালতের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। সভা শুরুতে কোরআন তেলওয়া করেন অত্র আদালতের স্টাফ হাফেজ জুলফিকার ও ও ঝন্টু চক্রবর্তী।