পাঁচ-ছয় বছর ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুকুর নিধন কিংবা কুকুরের জলাতঙ্ক নিরোধক কার্যক্রম বন্ধ



ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুকুরের কামড়ে শতাধিক মানুষ আহত হওয়ার ঘটনায় শহরজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। প্রাণী চিকিৎসকরা বলছেন, লাইসা ভাইরাসের কারণে অথবা মাথায় কোন ভাবে আঘাত পাওয়ায় কুকুরটির ব্রেনে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। শীতকালে লাইসা ভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় শুধু মানুষ নয় অন্য প্রাণীকেও কামড়াচ্ছে কুকুর। লাইসা ভাইরাস রোধে কুকুরকে জলাতঙ্ক নিরোধক ভ্যক্সিন দেয়ার পরামর্শ পশু হাসপাতালের ভেটেনারি চিকিৎসক ডা. মোঃ মোমিনুলের। তাহলে কেন কুকুরকে ভ্যাক্সিন দেয়া হচ্ছে না?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সচিব মোঃ শামসুদ্দিন, সচিব,সরকারি প্রকল্প না থাকায় গত পাঁচ-ছয় বছর ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুকুর নিধন কিংবা কুকুরের জলাতঙ্ক নিরোধক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে পৌর কর্তৃপক্ষ অসুস্থ এবং পাগল কুকুরকে নিধনের জন্য অভিযানে নামবে বলে জানান ।
দ্রুত বেওয়ারিশ কুকুর নিধন এবং কুকুরকে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধক ভ্যাক্সিন দিতে কার্যকরী উদ্যোগ নেবে সরকার এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।