কেউ যদি এমন একটি প্রমানও দিতে পারে কথা দিচ্ছি আজীবনের জন্য রাজনীতি ছেড়ে দিব :: মাসুম বিল্লাহ
“কেউ যদি এমন একটি প্রমানও দিতে পারে কথা দিচ্ছি আজীবনের জন্য রাজনীতি ছেড়ে দিব। বীরগাঁও ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতিকের প্রার্থী ছিল জহির রাইহান যিনি পেশায় গাজি টিভি জেলা প্রতিনিধি ও (একটি স্থানীয় অনলাইন পত্রিকানাম উল্লখ করেছেন) সহ কয়েকটি প্রত্রিকার সাংবাদিক। সে বিদ্রোহী প্রার্থী কবির আহমেদের কাছে হেরে যাওয়ায় আমার কিছু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সাথে টাকার বিনিময়ে যোগসাজশ করে উদ্দ্যেশ্যমূলক ভাবে কোন প্রকার প্রমান ছাড়াই কয়েকটি পত্রিকাতে আমার বিরুদ্ধে নিউজ করে যার ফল সরূপ আমাকে শোকজ করা হয়। উল্লেখ্য যে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছোট ভাই ঢা:বি ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এইচ এম আল আমিন আহমেদ আমার বন্ধু হওয়াই তার পরাজয়ের দায়বার আমার উপর অর্পন করতে চায় যে আমি এইচ এম আল আমিনের বন্ধু হওয়ার সুবাদে আমি নাকি জহির রাইহানের বিপক্ষে কাজ করে তাকে পরাজিত করেছি যা সম্পুর্ন মিথ্যা, ষড়যন্ত্র ও বানোয়াট। তাছাড়া নির্বাচনের দিন ৩১ শে মার্চ আমি ঢাকায় ছিলাম এবং এই দিন আমি আমার এমপি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সংসদ ভবনের অফিসে উনার সাথে সাক্ষাৎ ও হয়।”
উপরের লিখাংশটি জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুম বিল্লাহ’র। ব্রাহ্মণবাড়িয়াটোয়েন্টিফোরডটকম’এ “ইউপি নির্বাচন :: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতিকে কেন্দ্রের নোটিশ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে ফেসবুক কমেন্টে এভাবে নিজের প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
এদিকে তার অনেক সমর্থকও এই সংবাদটিতে কমেন্ট করেছেন।
মিল্লাত বেলায়েত নামে একজন লিখেছেন, “ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের প্রাণ, কর্মী বান্ধব সকলের প্রিয় নেতা মাসুম বিল্লাহ’র বিরুদ্ধে কোন রকম ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত হলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ ৷ কারণ জেলা ছাত্রলীগের সব কয়টি ইউনিটের নেতা কর্মীরা মাসুম বিল্লাহকে আপন ভাইয়ের চেয়ে বেশি ভালোবাসে ৷ আর সেই ভাইয়ের বিরদ্ধে কিছু হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে যা হবে তা কল্পনারও অতীত”
মামুন অভি লিখেছেন, এই গুলা মাসুম বিল্লাহ্ এর বিরুদ্ধে সরযন্ত্র করা হচ্ছে, মিথ্যা অপপ্রচার ছাড়া কিছুই না।।।।।
তবে ওই নির্বাচনী এলাকার পার্শ্ববর্তী এলাকার দুজন বাসিন্দা লিখেছেন, “নৌকার পক্ষে অবশ্যই কাজ করা উচিত” “সত্যিকার অর্থে কোন বিদ্বোহীর পক্ষে কাজ না করাই উওম”