নাসিরনগরে কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ,আটক-১



নিজস্ব প্রতিবেদক::ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় এক কিশোরীকে(১৪) অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৩১ ডিসেম্বর রাত বারোটার সময় নিজ বাড়ি থেকে কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করা হয় বলে ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগ। এ ঘটনায় ধর্ষক আমির উদ্দিনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ধর্ষক আমির উদ্দিন(২৪) গুনিয়াউক ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের কামাল মিয়ার ছেলে। ধর্ষক দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের মছলেন্দপুর গ্রামে একটি পুকুরের মাছ পাহাড়ার কাজ করত। গত সোমবার রাত বারোটার সময় প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হয় কিশোরী। পূর্ব থেকে উৎ পেতে থাকা ধর্ষক আমির উদ্দিন কিশোরীকে অপহরণ করে। পরে পুকুর পাড়ে একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। গ্রাম পুলিশ মনছুর আলীর সহযোগিতায় কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ধর্ষক আমির উদ্দিনকে আটক করেছে। এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে ৩১ ডিসেম্বর রাতে নাসিরনগর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। কিশোরীর ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন করার প্রক্রিয়া চলছে। গ্রেপ্তার আমির উদ্দিনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।