Sunday, April 24th, 2016
সদর মডেল থানার অভিযান:: দেশীয় অস্ত্র সহ বিপুল পরিমান মাদক আটক। পলাতক আসামী সহ ৪১ জন আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মঈনুর রহমান এর প্রত্যক্ষ দিক নির্দেশনা ও তত্ত্ববধানে এসআই ইশতিয়াক আহমেদ, এসআই সোহাগ রানা, এসআই নাজমুল আলম-সহ থানার অন্যান্য অফিসার ও ফোর্স গত ০১/০৪/১৬ইং তারিখ হতে ২৩/০৪/১৬ইং তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন চুরি, ডাকাতি ও মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ০১ জন অস্ত্রধারী ডাকাত, ০৪ জন ডাকাত, ১৮ জন চোর/ছিনতাইকারী, ০১ জন বিস্ফোরক মামলার আসামী ও ১৭ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে। উক্ত অভিযানে ০১টি দেশীয় তৈরী পাইপগান, ০২টি কার্তুজ, ৭২ বোতল এসকফ, ১৫৬ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট, ০১ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। তাছাড়া বিভিন্নবিস্তারিত
ইউপি নির্বাচন :: নাসিরনগরে বিজয়ের মালা যাদের গলায় !
মোঃ আব্দুল হান্নান নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া):: সকল জল্পনা কল্পনা, চড়াই উৎরাইয়ের অবসান ঘটিয়ে শনিবার অবশেষে হয়ে গেলে নাসিরনগর উপজেলার ইউপি নির্বাচন। ২৩ এপ্রিল শনিবার অত্যান্ত শান্তিপূর্ণ ভাবে সকল ৮ ঘটিকা থেকে বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত এক টানা চলে ভোট গ্রহণ। দুই চারটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিছিন্ন ঘটনা ছাড়া অত্যান্ত শান্তিপূর্ণ ভাবে চলে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ। এবারের নির্বাচনে নাসিরনগর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের মাঝে ৮টিতে আওয়ামীলীগের নৌকা, ৩টিতে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ধানের শীষ ও ২টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়। এ নির্বাচনে যারা বিজয়ী হয়েছেন নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন থেকে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী মোঃবিস্তারিত
সরাইলে ইউপি নির্বাচনী সংঘর্ষ:: দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ৩০
মোহাম্মদ মাসুদ, সরাইল ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের টিঘর এলাকায় দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে সংঘর্ষে মহিলাসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। রবিবার সকালে ৯টার দিকে ঘন্টাব্যাপী চলে সংঘর্ষ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে টিয়ারসেল ও রাবার বুল্টে নিক্ষোপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচন চলাকালে শহীদ মেম্বার ও লাহেছ মেম্বারের লোকজনের মধ্যে কথাকাটা কাটি হয়। এর জের ধরে আজ সকালে দুইপ্রার্থীর সমর্থকরা সংঘর্ষে জরিয়ে পরে। ঘন্টা ব্যাপী চলা সংঘর্ষে বাড়ি ঘড় ভাংচুর, মালামাল লুট করে নিয়ে যায় দাংঙ্গা বাজরা। এসময় দুই পক্ষের নারীবিস্তারিত
আশুগঞ্জে নির্বাচনী সংঘর্ষ: আহত অর্ধশতাধিক :: দুর্গাপুর গ্রাম রণক্ষেত্র …
ডেস্ক ২৪:: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছিল। সংঘর্ষে আহত ব্যক্তিদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত বাকিদের স্থানীয় একাধিক ক্লিনিক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মার্চ অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে দুর্গাপুর গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেন মাজু মিয়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবেবিস্তারিত
সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নে
ডেস্ক ২৪:: সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের রানিদিয়া উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুই সদস্য প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় ১০টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটেছে। এ সময় আটজন আহত হয়েছেন। ঘটনার পর প্রায় এক ঘণ্টা ভোট গ্রহণ বন্ধ থাকে। জানা গেছে, শনিবার দুপুর একটায় সদস্য প্রার্থী ইসলাম উদ্দিন ও শামসুদ্দিনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে সময় এ ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত আটজনকে ঢাকা পাঠানো হয়েছে। এ সময় প্রায় এক ঘন্টা এ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ বন্ধ থাকে। উপজেলা নির্বাচন অফিসার শাহীন আকন্দ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আ’লীগ ১৭, বিএনপি ৪, জাপা ৪
ডেস্ক ২৪::তৃতীয় দফার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিনটি উপজেলার ৩১টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৭টিতে আওয়ামী লীগ, চারটিতে বিএনপি, চারটিতে জাতীয় পার্টি ও বাকি ছয়টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ডিআইও-১) মো. আব্দুল কাইয়ূম এ তথ্য জানান। ডিআইও-১ জানান, জেলার নবীনগরে অনুষ্ঠিত নয়টি ইউনিয়নের মধ্যে সাতটিতে আওয়ামী লীগ, একটিতে বিএনপি ও একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন। নাসিরনগর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে আটটিতে আওয়ামী লীগ, তিনটিতে বিএনপি, একটিতে জাতীয় পার্টি ও একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। এছাড়া সরাইল উপজেলার নয়টি ইউনিয়নের মধ্যে তিনটিতেবিস্তারিত
অদ্বৈতের তিতাসে স্থান নেই মালোপাড়ার জেলেদের
বিবিসি বাংলা:: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাতটি উপজেলার বুক চিরে প্রবাহিত তিতাস নদীতে এখন চোখে পড়বে হাজার হাজার মৎস ঘের। অবৈধ দখলদারেরা বাঁশ পুঁতে আর জাল দিয়ে ঘিরে আটকে ফেলেছে নদীর জল। আর তার মধ্যে নদীর মাছ আটকে সেগুলো শিকার করছে তারা। এসব ঘেরে সাধারণ জেলেদের মাছ ধরার কোন অধিকার নেই। হাজার হাজার ঘেরের ফলে নদীর মাছের চলাচল বিঘ্নিত হয়ে যেমন হুমকির মুখে পড়েছে প্রাণীবৈচিত্র্য, তেমনি পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় নদীতে পলি জমে দিনকে দিন কমছে নাব্যতা। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গোকর্ণ ঘাট থেকে নবীনগর পর্যন্ত প্রায় কুড়ি কিলোমিটার নদীপথ ভ্রমণ করে এ ধরনের চার শতাধিকবিস্তারিত