Main Menu

Monday, April 9th, 2012

 

অদ্ভুত একটি মেসেজ

হাবলু আর বিল্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—হাবলু: জানিস, আজ আমার মোবাইল ফোনে অদ্ভুত একটি মেসেজ এসেছে। আর সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইলটি বন্ধ হয়ে গেছে।বিল্টু: বলিস কী রে! মেসেজে কী লেখা ছিল?হাবলু: ব্যাটারি লো।বিল্টু: বলিস কী? মেসেজটা তাড়াতাড়ি আমাকে পাঠিয়ে দে। আমি ওই মেসেজ সবাইকে পাঠিয়ে সবার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেব।


ক্যাবলার জবাব।

অফিসে যাচ্ছে ক্যাবলা। হাতে খাবারের প্যাকেট। যাওয়ার পথে ক্যাবলা ব্যাগ থেকে খাবারের প্যাকেটটা বের করে কিছুক্ষণ ভালো করে দেখে ব্যাগটা আবার জায়গামতো রেখে দিল। তারপর হনহন করে সামনের দিকে হাঁটা ধরল। ক্যাবলার অফিসের এক সহকর্মী এটা দেখে ক্যাবলাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কী ভাই, রাস্তার মাঝে এভাবে খাবারের বাটি খুলে দেখে আবার রেখে দিলেন কেন? খিদে পেয়েছিল বুঝি?’ ‘আমি কি আপনার মতো বোকা নাকি যে রাস্তাঘাটে খিদে পাবে! আমি অফিসে যাচ্ছি না অফিস থেকে বাসায় ফিরছি—এ বিষয়টি পরখ করতেই খাবারের বাটি দেখছিলাম!’ ক্যাবলার জবাব।


Parents’ Proffession

ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, ‘ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?’ ‘আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।’ মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, ‘ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?’ ‘আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।’ ‘বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?’ বাবু বলল, ‘আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।’ মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।বিস্তারিত


নাসিরুদ্দিন হোজ্জার কৌতুক

ছোটবেলায় যখন স্কুলে পড়ি মামার কাছ থেকে কিছু বই উপহার পাই। একটা ছিল নাসিরুদ্দিন হোজ্জার কৌতুকের সংকলন। নাম ভিন দেশি এক বীরবল। লেখক সম্ভবত মোহাম্মদ নাসির আলী। প্রায় শ খানেক নাসিরউদ্দিন হোজ্জার কৌতুক ছিল বইটাতে। হাস্যরসের আকর এই বইটার কৌতুক খুবই প্রিয় ছিল আমার। বলা যায় একদম গুণমুগ্ধ ছিলাম হোজ্জার। সেই মুগ্ধতা আমার এখনো তেমনই আছে। হোজ্জা আমার অলটাইম ফেভারিট। তুরস্কের দার্শনিক, জ্ঞানী, বুদ্ধিমান (কখনও কখনও বোকা) ও প্রচন্ড রসবোধে পরিপূর্ণ হোজ্জার কৌতুক সারা দুনিয়ায় জনপ্রিয়। ইউনেস্কো ১৯৯৬-১৯৯৭ সালকে আন্তর্জাতিক নাসিরুদ্দিন দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। আফসোস, সেই ভিন দেশি একবিস্তারিত


দুই বোন

দুই বোন শর্মিলা মেয়েরা দুই জাতের, কোনো কোনো পণ্ডিতের কাছে এমন কথা শুনেছি। এক জাত প্রধানত মা, আর-এক জাত প্রিয়া। ঋতুর সঙ্গে তুলনা করা যায় যদি, মা হলেন বর্ষাঋতু। জলদান করেন, ফলদান করেন, নিবারণ করেন তাপ, ঊর্ধ্বলোক থেকে আপনাকে দেন বিগলিত করে, দূর করেন শুষ্কতা, ভরিয়ে দেন অভাব। আর প্রিয়া বসন্তঋতু। গভীর তার রহস্য, মধুর তার মায়ামন্ত্র, তার চাঞ্চল্য রক্তে তোলে তরঙ্গ, পৌঁছয় চিত্তের সেই মণিকোঠায়, যেখানে সোনার বীণায় একটি নিভৃত তার রয়েছে নীরবে, ঝংকারের অপেক্ষায়, যে-ঝংকারে বেজে বেজে ওঠে সর্ব দেহে মনে অনির্বচনীয়ের বাণী। শশাঙ্কের স্ত্রী শর্মিলা মায়ের জাত।বিস্তারিত


বিজয়নগরে স্কুল ছাত্রীর উত্যক্তের জের ধরে সংঘর্ষে আহত ১৫

প্রতিনিধি॥ রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে স্কুল ছাত্রী উত্যক্তের জের ধরে দু’গ্রামবাসীর সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫জন আহত হয়েছে। এ সময় দাঙ্গাবাজরা ৮/১০টি ঘর ভাংচুর চালায়। জানা যায়, উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের খাদুরাইল গ্রামের অলি মিয়ার কন্যা ও দাউদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী মোসলেমাকে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে প্রায়ই উত্যক্ত করত পার্শ্ববর্তী সাতগাঁও গ্রামের গ্রামের লোকমান মিয়ার পুত্র বখাটে নোমান (২২)। এ নিয়ে নালিশ দেয়া হলে কোন কর্ণপাত করেনি বখাটে নোমান। গতকাল দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজন দা, বল¬ম, লাঠি নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। আধাঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষে ১৫জন আহত হয়। সংর্ঘষ চলাকালে দাঙ্গাবাজরা ৮/১০টি ঘরবিস্তারিত


পৌরসভার উদ্যোগে লাইসেন্স বিহীন রিক্সা আটক অভিযান শুরু

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা শহরের যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে লাইসেন্স বিহীন রিক্সার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে। গতকাল শহরের তোফায়েল আজম মনুমেন্ট (মঠের গোড়া), কুমারশীল মোড়, দক্ষিণ কালীবাড়ী মোড় ও টি,এ রোডে লাইসেন্স বিহীন রিক্সার বিরুদ্ধে অভিযান চালানু হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ অভিযানে ১শ৯২টি লাইসেন্স বিহীন রিক্সার গদি আটক করা হয়। পুলিশের সহায়তায় এ অভিযানে নেতৃত্বদেন পৌরসভার লাইসেন্স পরিদর্শন তাজুল ইসলাম। পৌর কর্তৃপক্ষ জানায় এ অভিযান অভ্যাহত থাকবে।


২৪ ঘন্টা পর পুলিশ গেলেন ঘটনাস্থলে

শামীম উন বাছির । ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দিন-দুপুরে যাত্রীবাহী নৌকায় ডাকাতদের ছুরিকাঘাতের ভয়ে দুই সন্তান নিয়ে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ার দুই দিনেও গৃহবধূ শরিফা বেগমের সন্ধান মেলেনি। পরিবারের আশঙ্কা শরিফা বেগম বেঁচে নেই। লাশের সন্ধানে তারা রাত-দিন নদীতে জাল ফেলে আসছে। গতকাল রোববার সকালে সরেজমিন পানিশ্বর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, লাশের অপেক্ষায় মেঘনা নদীর পাড়ে অবস্থান করছে নিখোঁজ শরিফা বেগমের পাঁচ সন্তান ও তার স্বজনেরা। এদিকে মেঘনায় নৌ-ডাকাতি ও গৃহবধূ নিখোঁজের ঘটনার ২৪ ঘন্টা পর রোববার সকালে সরাইল থানা ওসি (তদন্ত) কাজী দিদারুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেলেন। এ ঘটনায় এলাকার জনমনে চরমবিস্তারিত