নবীনগরের রসুলপুরের খরস্রোতা তিতাস নদীর জায়গা দখল করে বসত বাড়ি নির্মান
মিঠু সূত্রধর পলাশ,নবীনগর প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার রসুলপুর গ্রামের তিতাস নদীর জায়গা দখল করে বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি হতে দেখা গেছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার পাশ্ববর্তী নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়নের আওতাধীন রসুলপুর গ্রামটি গড়ে উঠেছে তিতার নদীর পাড় ঘেসে। সেই তিতাস নদীটিকে গ্রাস করতে স্থানীয় কিছু অসাধু ব্যাক্তি নদীর পাড় ভরাট করছে। অনেকে নদীতে আর সি সি পিলারের ডালাই করে বসতবাড়ি নির্মান করছে। এতে করে খরস্রোতা তিতাস নদীটি দিনকে দিন তার নব্যতা হারাচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার রসুলপুরের কিছু লোকজন তিতাস নদীটি ভরাটের মহাৎসবে মেতেছে। তাদের মধ্যে গ্রামটির বাসিন্দা আব্দুল কাদির মিয়া ও ইয়াকুব আলীর নদীর উপর গড়ে তোলা দ্বিতল ভবনটি সবার চোখে পরে। জানা যায়, এই দুটি ভবন তিতাস নদীর ৮৪৮৫৮৬ দাগের মধ্যে পরছে। প্রশাসনের লোকজন প্রতিদিন জেলা সদরে নৌ পথে রসুলপুরের পাশ্ববর্তী গোপন ঘাটের এ জায়গাটি দিয়েই যাতায়াত করে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য এই দখরের বিষয়টি তাদের নজরে পরেনা। স্থানীয় প্রশাসন একটু নজর দিলে খরস্রোতা তিতাস নদীটি দখলের হাত থেকে রক্ষা পাবে।
এ বিষয়ে উপজেলা সহাকরি কমিশনার (ভূমি) মো. মোশারফ হোসেন জানান, কেউ নদীর জায়গা দখল করে থাকলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। রসুলপুরের তিতাস নদী দখলে বিষয়টি সরজমিন গিয়ে দেখবো।