Main Menu

পেটে গ্যাস সমস্যার আশ্চর্য সমাধান !

+100%-

পেটের গ্যাস সমস্যায় আমরা অনেকে ভুগলেও এ বিষয়ে আলোচনা করতে চাই না। কখনও বা লজ্জায় তা প্রকাশ করি না। কিন্তু এ সমস্যায় অনেকেই নিয়মিত ওষুধ সেবন করি। কিন্তু , গ্যাস ও বমি বমি ভাব নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ খাওয়া হলে তার কি কোনো ক্ষতিকর প্রভাব আছে? না, কোন ক্ষতিকর প্রভাব নেই বললেই চলে ।
পেটে গ্যাস ও তার প্রভাবে বমি বমি ভাব ও ব্যথা হতে পারে। খাবার পরিপাকতন্ত্রের সমস্যার কারণে সেখানে অতিরিক্ত গ্যাস তৈরি হলে এ সমস্যা হয়।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্যাস নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাক্তারি প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সিমেথিকোন জাতীয় ওষুধ ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের ওষুধ শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত খেতে পারে। সঠিক মাত্রায় গ্রহণ করলে এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
তবে ওষুধ খাওয়ার চেয়ে তা প্রতিরোধ করাই সবচেয়ে ভালো। নিচে দেওয়া পরামর্শগুলো মেনে চলুন-
প্রতিরোধের উপায়-
১. গ্যাস তৈরি হয়, এমন খাবার এড়িয়ে চলুন
২. ধীরে ধীরে ও ভাল করে চিবিয়ে খাবার খান (এটা আমাদের রাসুল (সা) এরও সুন্নাত )

cms.somewhereinblog.net
৩. স্ট্র ব্যবহার করে পান করবেন না
৪. চুইংগাম ও শক্ত ক্যান্ডি পরিহার করুন
৫. কার্বনেটেড কোমল পানীয় ও বিয়ার এড়িয়ে চলুন। এগুলো কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে।
৬। খাবার খাওয়ার সময় মাঝে মাঝে অল্প অল্প করে পানি পান করুন, কিন্তু খাবার শেষে একটু দেরি করে (১ ঘনটা পরে) পানি পান করুন ।(এটা ও আমাদের নবীজির সুন্নাত)
ভেষজ ওষুধ-
আর আপনি যদি গ্যাস সমস্যায় ওষুধ খাওয়ার ওপর বিরক্ত হয়ে পড়েন, তাহলে নিচের ভেষজ চিকিৎসা ব্যবহার করতে পারেন-
১. খাওয়ার পর এক কাপ কড়া পুদিনা পাতার চা পান করুন
২. প্রাকৃতিক হজমি সেবন করুন
৩. খাওয়ার পরে কয়েক ফোটা তিতা খান বা করল্লার তরকারি রান্না করে ও খেতে পারেন।
এ বিষয়ে একটি কথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাহলো, যে কোনো ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।






Shares