কসবা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক পলাশের হাতে বাদৈর ইউপি ছাত্রলীগ নেতা রাছেল লাঞ্জিত
কসবা উপজেলা প্রতিনিধি ::কসবা উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক পলাশের হাতে একই উপজেলার বাদৈর ইউপি ছাত্রলীগের এক নেতা লাঞ্জিত হয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর দেশরতœ শেখ হাসিনার ৬৯তম জন্ম বার্ষিকী দিনে এই ঘটনা ঘটেছে। বাদৈর ইউপির মান্দাপুর গ্রামের প্রবীন আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ মদন মিয়ার পুত্র ছাত্রলীগ নেতা মোঃ কুদুব উদ্দিন রাছেল (ইউপি সভাপতি পদ প্রার্থী)। এই ঘটনায় মাননীয় আইন,বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রীর (স্থানীয় সংসদ সদস্য’র) বরাবরে কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক পলাশের অসচারণের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি আবেদন করেন। তার অনুলিপি সভাপতি/সা:সম্পাদক ,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা,ব্রাহ্শণবাড়িয়া জেলা ও কসবা উপজেলা শাখাকে প্রদান করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ,গত ২৮ সেপ্টেম্বর দেশরতœ শেখ হাসিনার ৬৯তম জন্ম বার্ষিকী আয়োজিত সুপার মার্কেট চত্বরে অনুষ্ঠানে বাদৈর ইউপির কয়েক জন মোঃ কুদুব উদ্দিন রাছেল সঙ্গিও ছাত্রলীগে যোগদান করান। অনুষ্ঠান শেষে নিজ বাড়িতে যাওয়ার পথে সৈনিক হোটেলের সামনে পৌছামাত্রই উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক পলাশ কয়েকজন ছেলেসহ মোঃ কুদুব উদ্দিন রাছেলকে আক্রমন করে এবং উপর্যুপরি থাপ্পর,ঘুষি মারতে থাকে বড় নেতা হয়ে গেছ। এর ভিতরেই মারধর খেয়ে কি অপরাধ জানতে চাইলে পলাশ বলেন বাদৈর ইউপির সাধারণ সম্পাদক শিপন আহাম্মদ গংদের কথামত চলবি নতুবা সাইজ করে ফেলব। তখন শিপনসহ কয়েকজন লোক পাশে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেন। আমি নিরব ভূমিকা পালন করেই বাড়িতে গিয়ে কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এমরান উদ্দিন জুয়েল,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনসহ আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক এড.রাশেদুল কাওসার ভুইয়াি জীবনকে ফোনে জানানো হয়। এই দিকে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সকালে ও বিকালে ৫টা ২১ মিনিটে এমদাদুল হক পলাশ কেন নেতাদেরকে জানানো হলো উল্টো হুমকি প্রদান করেন। এই দিকে অভিযুক্ত কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক পলাশ বলেন,“আমি এই বিষয়ে কিছুই জানি না।” অপর দিকে কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এমরান উদ্দিন জুয়েল বলেন,কসবা উপঝেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক পলাশের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পেয়েছি।