Main Menu

কসবায় কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরন

+100%-

কসবা প্রতিনিধি। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ীর আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন ( প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পের আওতায় উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার ১ শ ৭৯ জন কৃষক- কৃষাণীর মাঝে কৃষি উপকরন বিতরন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে কসবা উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে এসব কৃষি উপকরন বিতরন করা হয়। প্রতি কৃষক কৃষাণীকে ২টি করে আম, লেবু, পেপের চারা, ৪৫ কেজি জৈব সার ও নেট, ঝাঝরি ও বীজ সংরক্ষন পাত্রসহ তিন মৌসুমের জন্য ৮ প্রকার শাক-সবজির বীজ প্রদান করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা কৃষি কর্মকতা হাজেরা বেগমের সঞ্চালনায় কৃষি উপকরন বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা রুহুল আমিন সরকার, কসবা প্রেসক্লাব সহ- সভাপতি নেপাল চন্দ্র সাহা, সাধারন সম্পাদক আবুল খায়ের স্বপন প্রমুখ। এসময় কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তাগন ও আশ্রয়ন প্রকল্পসহ উপজেলার উপকারভোগী কৃষক-কৃষাণীসহ গন্যমান্য লোকজন উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপজেলা চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষনা এক ইঞ্চি জায়গাও যেন খালি না থাকে সেই ঘোষনা বাস্তবায়ন উপলক্ষে উপজেলার কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে আজকের এই কৃষি উপকরন বিতরন। আপনার সকলেই নিজ বাড়ির আঙিনায় চারাগুলো রোপন করবেন এবং তার উপকার ভোগ করবেন।

সভাপতির বক্তৃতায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার বলেন, পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি নির্দেশনা রয়েছে। কারো বসতবাড়িতে যেনো এক ইঞ্চি জায়গাও যেনো খালি না থাকে তারই অংশ হিসেবে পুষ্টিবাগান উপকরন দেয়া হচ্ছে। সকলের নিকট অনুরোধ থাকবে কৃষি উপকরণের যথাযথ কাজে লাগাবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে ঐকান্তিক প্রচেষ্টা দেশকে খাদ্যে স্বয়ং সম্পুর্ণ করার যে লক্ষ্য আপনারা যদি আজকের এই উপকরণগুলো সঠিকভাবে কাজে লাগান তাহলে ২০৪১ সালে যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে তা সফল হবে।






Shares