Main Menu

জলাবদ্ধতা  নিরসনে ব্যবস্থা নিয়েছেন  কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম 

+100%-
বিজয়নগর সংবাদদাতা: ঢাকা সিলেট মহাসড়কের পাশে ইসলামপুর বাজার।জেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে এই বাজারের আশপাশে রয়েছে প্রায় ১৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। অল্প বৃষ্টি হলেই পানি জমে যেত ইসলামপুর বাজারে। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হত লোকজনকে। জানাগেছে, উপজেলার  ইসলামপুর  গ্রামে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে  তাই এই গ্রামে শিক্ষার্থী সহ  বিভিন্ন লোকজনের চলাফেরা রয়েছে এবং  মহাসড়কের পাশে বাজারের অবস্থান হওয়ায় স্থানীয় লোকজন সহ শিক্ষার্থী ও বহিরাগত লোকজন কেনা কাটা করে।এই বাজারে পানি নিষ্কাশনের জন্য পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যাবস্থা না থাকায় এবং বাজারের ব্যাবসায়ীরা পরিত্যক্ত জিনিস নির্ধারিত স্থানে না রাখায়  একটু বৃষ্টি হলেই বাজারে হাটু পানি জমে যায়। ফলে লোকজন পানির উপর দিয়ে চলাফেরা করত।
সরজমিনে  দেখা যায়, এই বিষয়টি এফবিসিসিআই এর সাবেক সহ-সভাপতি ও  বাজার কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের নজরে আসলে বাজারের ব্যাবসায়ী ও ক্রেতাদের  সুবিধার্থে বাজারের পানি নিষ্কাশনের জন্য নিজেস্ব অর্থায়নে পানি সরানোর জন্য ড্রেনেজ ব্যাবস্থা করছেন এবং লোকজনদের দিয়ে ড্রেন ও বাজার পরিষ্কার  করানো হচ্ছে।এব্যাপারে বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজী জুলহাস জানান,দোকানীদের ব্যবহৃত বর্জ্য যত্রতত্র ফেলে রাখায় এবং পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যাবস্থা না থাকায় এই সমস্যা দেখা দেয়। বাজার কমিটির সভাপতি ইসলাম সাব ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে টাকা দিয়ে ১ সপ্তাহ যাবত বিভিন্ন দিক দিয়ে ড্রেন করছে।আমরা কাজ দেখা শুনা করছি।
এব্যাপারে বাজার কমিটির  সভাপতি আলহাজ্ব কাজী মোহাম্মদ শফিকুল বলেন,বাজারের রাস্তা দিয়ে ছেলে মেয়েরা স্কুল কলেজে যায় এবং এলাকার লোকজন সহ  ক্রেতা বিক্রেতারা চলাচল করে।পানি জমলে ব্যাবসায়ী ও বাজারে আসা ক্রেতাদের প্রচুর ভোগান্তি হয়। এই কারণে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে টাকা দিয়ে বাজারের ড্রেন গুলো লোক দিয়ে  পরিষ্কার করাচ্ছি এবং বাজারের উত্তর ও দক্ষিণ পাশ দিয়ে ড্রেন কেটে কালভার্ট নির্মাণ করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করিয়ে দিচ্ছি।সরকারি বরাদ্ধ পেলে ভাল ভাবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা গেলে এই সমস্যার সমাধান হবে।





Shares