Main Menu

মেহেদির রং না শুকাতেই লাশ হলো আতিয়া আফরিন তুন্তি

+100%-

মনিরুজ্জামান পলাশ : এই তো সেদিন, জানুুযারীর ১৭ তারিখে ডাক ঢোল পিটিয়ে বাবার বাড়ি থেকে বিদায় নিয়ে স্বামীর ঘরে গেলেন তুন্তি। সে সময় ব্যবসায়ী বাবা মেয়েকে বিদায় দিতে গিয়ে চোখের পানিকে বাঁধা দিয়েছিলেন এই বলে হয়ত কাল বাদে পরশু তো আমার চোখের মণিকে দেখতেই পাব। কিন্তু আজ? ১৫ মার্চ! আজ যেন বাবার চোখে বান ডেকেছে! কিছুতে নোনা জ্বলের এই ধারাদ্বয় থামছেইনা। মনকে যে মানানো যাচ্ছে না আর । যাবেই বা কি করে, ২০ টি বসন্ত নিজের আদরে- শাসনে বড় করে তোলা স্বপ্নকন্যা যে আর বাবার ডাকে ফিরে দেখছেনা। বাবা- মায়ের শত কান্নায় ও একটি বারের জন্য চোখ মেলাতে পারছেনা। হয়ত একেই বলে বিধির বিধান। বিয়ের দু মাসের মাথায় লাশ হলো মোছাঃ আতিয়া আফরিন তুন্তি(২০)। গত ১১ মার্চ গ্যাসের চুলার আগুন লেগে গুরুতর আহত হয় সে। ৫ দিন ঢাকায় একটি হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরে আজ সন্ধ্যায় সে চলে যায় না ফেরার দেশে। সে ফকিরা পুল সংলগ্ন “মক্কা ইলেকট্রনিক্স” এর সত্বাধীকারী কাজীপাড়ার বাসিন্দা ওবায়দুল হক কাজলের মেয়ে। তার মৃত্যুতে এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুতে পৌর মেয়র ও  (তুন্তির মামা) মো. হেলাল উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া/তিতাস টোয়েন্টিফোরডটকমের সম্পাদক আলী আসিফ গালিব, প্রকাশক সারোয়ার জাহান দিপু গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।






Shares