Main Menu

ধানের শীষের নাম নিলেই গ্রেফতার -আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি

+100%-

DSC_0339

বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় জেলা বিএনপি উদ্দ্যোগে বিএনপি মনোনিত মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান মোল্লা কচির মৌড়াইলস্থ বাস ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী, জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি তার বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীদল বাংলাদেশের সর্ববৃহত জনপ্রিয়দল। আমি ঐ দলের মনোনীত প্রার্থী “যার ভোট সে দিবে, যাকে খুশি তাকে দিবে” এই নিয়ম নীতিতে নির্বাচন হলে ব্যাপক ভোটে আমি পাশ করব এ কথা আমি বিশ্বাস করি, জনগণও তাই বলে। কিন্তু জনমনে চরম ভীতি বিরাজ করছে সরকার দলীয় প্রার্থীর নৌকা মার্কাকে পাশ করানোর জন্য প্রশাসন এজেন্ডা নিয়ে মাঠে আছে। জনগন ভোট দিতে পারবে না, ভোট ডাকাতি ও জালিয়াতি হবে। আমাকে ও আমার দলীয় নেতাকর্মীদের আওয়ামী বাহিনী ও পুলিশ র‌্যাব অযুহাত সৃষ্টি করে সেন্টার হইতে বাহির করে দিয়ে ভোট ডাকাতি ও জালিয়াতিতে সহযোগিতা করবে, এরই মধ্যে আলামতও পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিভিন্ন কাউন্সিলর প্রার্থীদেরকে দলীয় নেতাকর্মীদের দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে নৌকা মার্কার জনসভায় মিছিল নিয়ে আসতে বাধ্য করছে। আওয়ামী নেতৃবৃন্দ জনসভায় বক্তব্য দিচ্ছে, কাউন্সিলর প্রার্থীদেরকে দিয়ে বক্তব্য দেওয়াচ্ছে “মেয়র পদে প্রকাশ্য ভোট দিবে কাউন্সিলরের ভোট গোপনে হবে।” আওয়ামীলীগ ও পুলিশি আতঙ্কে সর্বস্তরের ভোটারগণ আতঙ্কিত ও শংকিত। অবস্থার উন্নতি না হলে আসন্ন পৌর নির্বাচন আদৌ অবাধ ও সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ হবে না।
তিনি আরও বলেন, মানুষ আজ নির্যাতিত, নিপীড়িত। মনের কথা কেউ মুখ ফুটে বলতে পারে না। বিরোধী দল মিছিল মিটিং করতে পারে না আজকে গণতন্ত্র ভূলন্ঠিত। তিনি বলেন, সত্যিকারের গণতন্ত্র চাইলে সুষ্ঠ নির্বাচন ব্যবস্থা লাগবেই এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে সুষ্ঠ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে হলে নির্বিচারে পুলিশি গণগ্রেফতার ও পুলিশি হয়রানি অবিলম্বে বন্ধ করে নির্বাচনী লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করে নির্বাচনী সুষ্ঠ পরিবেশের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট দেওয়ার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রশাসনকে তিনি জোরালো আহ্বান জানান।
এ সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: জহিরুল হক খোকন জহির সহ জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। উক্ত সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ইঞ্জি: খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, জিল্লুর রহমান, এড. শফিকুল ইসলাম, এড. গোলাম সারোয়ার খোকন, এড. আনিসুর রহমান মঞ্জু, হাজী সিরাজুল ইসলাম, আলহাজ্ব এবিএম মোমিনুল হক, আবু শামীম মো: আরিফ, আলী আজম, মো: আজিম, জসীম উদ্দিন রিপন, মইনুল ইসলাম চপল, মাসুদুল ইসলাম, শামীমা বাছির স্মৃতি, জহিরুল ইসলাম লিটন, এড. ইসমত আরা, আসাদুজ্জামান শাহীন, মনির হোসেন, মিজানুর রহমান, তানিম শাহেদ রিপন, এড. আব্দুর রহিম গোলাপ, বুলবুল মুসা, শামীম মোল্লা, ইয়াছিন মাহমুদ, রাশেদ কবীর আখন্দ, আজহারুল ইসলাম চৌধুরী দিদার, শেখ মো: হাফিজুল্লাহ, সোয়েব আহমেদ প্রমুখ। প্রেস রিলিজ






Shares