গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন বিভিন্ন ব্যক্তিরা এ মহৎ কর্মটি করেছেন!
বিজয়ের ৪৫ বছর পেরিয়ে আজ ৪৬ বছরে তরী ভাসালাম আমরা। কিন্তু এই ৪৫ বছরে আমাদের স্বাধীনতার কতটুকু অর্জিত হয়েছে? আমরা কি বিবেকের বিজয় অর্জন করতে পেরেছি। আজ যখন দ্বায়িত্বশীল ব্যাক্তিরা দ্বায়িত্বহীনের আচরণ করেন তখন তা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে বলে বিজয় এসেছে শুধু কাগজ পত্রে। তা আমাদের মন বা মনন কোথাও স্থান করে নিতে পারেনি। বিজয় দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কিংবা স্বাধীনতা দিবসে আমরা শহীদবেদীতে জুতোয় মাড়িয়ে তাই প্রমাণ করি। আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্মৃতিসৌধে গিয়ে দেখা গেছে, ছাত্রলীগ, কলেজ শিক্ষার্থী, স্কাউটের সদস্যরা এমনকি গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন বিভিন্ন ব্যক্তিরা এ মহৎ কর্মটি করেছেন। আসলে প্রতি বছরই আমরা এটা দেখি, লিখি আপনারাও পড়েন। কিন্তু বছর ঘুরে আবারও সেই কাজের পুনরাবৃত্তি হয়। আজ আসলে আর লিখতে ইচ্ছা হচ্ছেনা। শুধু লজ্জা হচ্ছে। শুধুই লজ্জা। এ লজ্জা কি আমার ? আপনার? আমাদের? নাকি এই সমাজের বা দেশের ?