Main Menu

নিঃস্ব করেছ আমায়…বাংলাদেশের মধুর প্রতিশোধে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন

+100%-

নিঃস্ব করেছ আমায়…

বাংলাদেশের স্টেডিয়ামে বাংলা গান বাজবে না তো আর কী বাজবে। মজার হচ্ছে গান বেজে ওঠার প্রেক্ষাপট। উমেশ যাদব তখন বল করছেন। একটা করে পড়ছে, আর সোজা সঙ্গে সঙ্গে তার ঠিকানা হচ্ছে কেয়ার অব গ্যালারি। ষষ্ঠ ওভারে আঠারো দিলেন উমেশ। ব্যাটসম্যানের নাম তামিম ইকবাল। মাইলসের বিখ্যাত গানের টাইমিংটা এ বার বোঝা যাচ্ছে?

বাঘের মুখ, বাঘের ডাক

মীরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বৃষ্টি নামেনি তখনও। স্টেডিয়াম গ্যালারিতে দেখা গেল এক সমর্থক মুখের এক দিকটা পুরো বাংলাদেশের রঙে রাঙিয়ে নিয়েছেন। আর এক দিকে বাঘের ডোরাকাটা রং। হাতে এক অতিকায় বাংলাদেশ পতাকা নাড়িয়েই যাচ্ছেন। প্রথমে ভাবা গিয়েছিল উনিই একমাত্র বোধহয় যিনি মুখে বাঘের রং মেখেটেখে ঘুরছেন। ও বাবা, ভাল করে দেখতে দেখা গেল এক নয়, সংখ্যা অন্তত একশো! খালি গা, বাঘের মুখ আর তামিমদের বাউন্ডারি পিছু একবার করে ব্যাঘ্রগর্জন।

চাপ সামলাও

না, মাঠে ভারতকে টাইগারদের দেওয়া কোনও বার্তা নয়। এটা নিছকই ঢাকার এক খাবারের দোকান। যেখানে নানাবিধ মাংসের চাপ পাওয়া যায় আর কী! এবং যে সব প্রাণীর মাংসের চাপ তৈরি করা হয়, তার রন্ধনপ্রণালী নিয়েও মজাদার সব মন্তব্য লেখা থাকে দেওয়ালে। যেমন মাটন চাপ তৈরির ছবিতে লেখা ‘দ্যাখ কেমন কাটছি তোকে!’

ভুয়া, ভুয়া

কলকাতার যেমন ‘দুয়ো’ ঢাকার তেমন ভুয়া। যদি এখানকার ক্রিকেট দর্শকদের আপনাকে পছন্দ না হয়, এই বিদ্রূপ বরাদ্দ থাকবেই থাকবে। প্রথম দশ ওভারে যখন প্রচণ্ড মারছিল বাংলাদেশ, তখন বল-টল ধরার অপচেষ্টায় গেলেই শের-ই-বাংলা গ্যালারি থেকে বিদ্রূপের এমন মেঘগর্জন উড়ে আসছিল মোহিত শর্মা বা রবিচন্দ্রন অশ্বিনদের উদ্দেশ্যে।

ভুয়া, ভুয়া। তুমি কিছুই পার না!






Shares