কসবায় অধ্যক্ষসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ:: থানায় মামলা
![+](http://brahmanbaria24.com/wp-content/plugins/zoom-widget/elements/images/1/plus.png)
![100%](http://brahmanbaria24.com/wp-content/plugins/zoom-widget/elements/images/1/100.png)
![-](http://brahmanbaria24.com/wp-content/plugins/zoom-widget/elements/images/1/minus.png)
কসবা প্রতিনিধি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) :: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় এক কলেজ ছাত্রীকে পর্যায়ক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গত বুধবার রাতে ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় কালসার নাঈমা আলম কলেজের অধ্যক্ষকে পাঁচ নম্বর আসামী করা হয়েছে।
তবে গতকাল শুক্রবার বিকেল নাগাদ এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারে নি। পুলিশ জানিয়েছেন, শুক্রবার ওই ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হতে পারে।
ওই কলেজ ছাত্রীর মা মামলায় অভিযোগ করেন, তার মেয়ে নাঈমা কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্রী। গত ২৯ মার্চ কলেজের যাওয়ার পথে নবীনগর উপজেলার নাড়ই গ্রামের সবুজ মিয়া, শিউলী আক্তার, নেহেরা বেগম, কসবার খেওড়া গ্রামের মোখলেছ মিয়া, আব্দুল হক, নাইমা আলম কলেজের অধ্যক্ষ ও বর্ণি গ্রামের বাসিন্দা মো. বাছির আহম্মেদ তার মেয়েকে অপহরন করে নিয়ে যায়। এর মধ্যে বাছির আহম্মেদ সাবেক সংসদ সদস্য ও কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগ আহবায়ক কমিটির যুগ্ম-আহবায়ক অ্যাডভোকেট মো. শাহ আলমের ভগ্নিপতি। পরে অজ্ঞাতস্থানে আটকে রেখে ১নং বিবাদী সবুজ মিয়া অনান্যদের সহায়তায় পর্যায়ক্রমে ধর্ষণ করেন। গত ৮ এপ্রিল বাড়ির কাছে ফেলে রেখে যায়।
তবে অধ্যক্ষ বাছির আহম্মেদ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন,মেয়েটিকে কিংবা অন্য আসামীদেরকে চিনিনা। কি কারণে এ ধরণের মামলা করা হলো তা বুঝতে পারছি না। মনে হয় কেউ আমাকে হেয় করতে চায়।
এ ব্যাপারে কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মিজানুর রহমান জানান,আমরা ঘটনার তদন্ত করছি। মেয়েটি ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।