বিজয়নগর নিদারাবাদে ট্রাজেডির দুই যুগ অতিক্রম নীরবে পেরিয়ে গেল সেই ৫ই সেপ্টেম্বর
![+](http://brahmanbaria24.com/wp-content/plugins/zoom-widget/elements/images/1/plus.png)
![100%](http://brahmanbaria24.com/wp-content/plugins/zoom-widget/elements/images/1/100.png)
![-](http://brahmanbaria24.com/wp-content/plugins/zoom-widget/elements/images/1/minus.png)
আজহারুল ইসলাম খান শাহ আলম : ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার হষরপুর ইউনিয়নের নিদারাবাদ গ্রামে ঘটে যাওয়া, নিদারাবাদ ট্রাজেডির ২৪তম বর্ষ দিনটি গত ৫ই সেপ্টম্বর যাহা আজ দুই যুগ অতিক্রম করে স্মরণ কালের ঘটনাটি বলে সর্বজন স্বীকৃত সেই দিনটি পেরিয়ে গেল নীরবে। কেউ স্মরণ করলো না বিরজা রানী দেবনাথ সহ তার ৫ সন্তানকে , দেবোত্তর করা সম্পত্তি যাদের রক্ষণাবেক্ষণে ন্যাস্ত তারা নীরবতা পালন করার হেতু কি? এই প্রশ্ন আজ অনেকেরই। প্রকাশ, পরসম্পত্তি লোভী একটি চক্র বিগত ১৯৮৯ সালের ৫ই সেপ্টম্বর দিবা গত রাতে বিরজাবালা রানী সহ তার ৫ সন্তানকে ঘুমন্ত অবস্থায় বসত ঘর থেকে অপহরন করে ধোপাজুরী বিলে নিয়ে প্রত্যোককে দ্বিখন্ডিত করে চুন ও লবণ মিশিয়ে ড্রামে ভর্তি করে পানির নীচে ডুবিয়ে রেখে ছিল। গঠনার ৯ দিন পর তাদের গলিত লাশ উদ্ধার করে নিজস্ব ভিটে মাটিতে সমাহিত করা হয়। নির্মিত করা হয় ’ দেবনাথ পরিবারের স্মৃতি সৌধ’ প্রায়ই বহুদূর দূরান্ত থেকে স্মৃতি সৌধ দেখার উদ্দেশ্য নারী পুরষের সমাগম হয়। ব্রাহ্মবাড়িয়া সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় চাকুরীর সুযোগ লাভে অনেকেই এই স্মৃতি সৌধ দেখার আগ্রহ নিয়ে স্ব-পরিবারে দর্শন পরিলতি হয় । এই স্মৃতি সৌধ নির্মানের উদ্যেক্তাও প্রধান পৃষ্ঠপোষক তৎকালীন স্থানীয় সাংবাদিক মরহুম শ.ম. হামিদুল আলম চৌধুরী তৎকালীন ইউ/পির চেয়ারম্যান আবুল হাসিম তৎকালীন ইউ/পির সদস্য ও মামলার বাদী মো: ধন মিয়া চৌধুরী ও স্বগীয় যদু মোহন সরকার । উল্লেখ্য যে, ১৯৮৭ সালের ১৬ই অক্টোবর কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরে গৃহর্কতা শশাংক দেবনাথানকে অভিনব কায়দায় নিয়ে হত্যার পর লাশ গুম করে রাখা হয়। আদৌ তার লাশ উদ্বার করা সম্ভব হয়নি এখানে উল্লেখ্য থাকা বাঞ্চনীয় যে আগতকদের মধ্যে কেহ কেহ অভিমত ব্যক্ত করেন যে সুষ্টু ব্যবস্থাপনায় এখানের বাহির ব্যবস্থা থাকা অপরিহার্য্য। |