বাংলাদেশ – ভারতের নতুন ভাবে সীমানা তৈরির সময় এসেছে
আবুল হাসনাত মোঃ রাফি ॥ ঢাকাকে দেওয়া ১০০ কোটি ডলারের ভারতীয় ঋণে প্রতিশ্র“ত অবকাঠামো প্রকল্পগুলোর বেশ কয়েকটিতে বিশেষ অগ্রগতি হয়েছে। অন্যদিকে,বাংলাদেশী পণ্যের জন্য ভারতের দরজাও খোলা থাকল। বাংলাদেশ বিপুল পরিমান রফতানি করতে পারে আমাদের দেশে এবং সে েেত্র কোন বাধা নেই এ কথা গুলো বলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার সঞ্জয় ভট্টাচার্য।
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় যে সীমানা রয়েছিল তা নতুন ভাবে করার প্রয়োজনীয়তার কথা ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার সঞ্জয় ভট্টাচার্য তোলে ধরেন । তিনি বলেন, কোন বাড়ি বা গ্রামের মধ্য দিয়ে সীমান্তরেখা গেছে, এটা একটা সমস্যা। আলোচনার ভিত্তিতে তা নতুন করে নির্ধারণ করা যেতে পারে। আগামী দিনে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে কয়েকটি ইন্টিগ্রেটেড বর্ডার পয়েন্ট হচ্ছে বলে জানান সঞ্জয়।
তিনি আরও বলেন- চোরাচালান,মানব পাচার ও মাফিয়া কার্যক্রম দূর করতে যৌথ টহল ও নৈশ কারফিউর ব্যবস্থা জারি করা যেতে পারে।
এদিকে,বাংলাদেশের রহিম আফরোজ গ্র“প ও প্রান গ্র“পের বিনিয়োগের আগ্রহকে স্বাগত জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত হাই কমিশনার বলেন, ভারত থেকে কিছু কোম্পানীও বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে দিল্লি থেকে তা জানানো হয়েছে।
মনে রাখবেন আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নই উভয় দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নির্ধারণ করবে।তবে,দুই দেশের জনগন যদি নিজেরাই সম্পর্কে যুক্ত হয়ে যায়, তাহলে কেউ আর থামাতে পারবেনা না বলে জানান ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার সঞ্জয় ভট্টাচার্য।
« ggggggggggggg (পূর্বের সংবাদ)
(পরের সংবাদ) নবীনগরে প্রত্যেক তথ্যসেবা কেন্দ্রে ফটোষ্ট্যাট ম্যাশিন বিতরণ »